পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
সম্প্রতি সউদীর মরহুম বাদশাহ আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ আল সউদের ছেলে প্রিন্স ফয়সাল বিন আবদুল্লাহ আল-সউদকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানায়নি সউদী। এমনকি তিনি বর্তমানে কোথায় আছেন, কেমন আছেন সে বিষয়েও কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে সউদী কর্তৃপক্ষ। ফলে সন্দেহ দানা বাঁধছে যে, তাকে হয়তো কর্তৃপক্ষ জোর করেই লোকচক্ষুর অন্তরালে রেখেছে। সউদী রাজপরিবারের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি সূত্রও মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচকে এমন আশঙ্কার কথা প্রকাশ করেছে। রাজপরিবারের সদস্যদের এভাবে একের পর এক গ্রেফতারের ঘটনায় প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছেন ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান। অভিযোগ উঠেছে যে, ৩৪ বছর বয়সী এই ক্রাউন প্রিন্স ক্ষমতায় যাওয়ার পথ সুগম করতেই এসব পদক্ষেপ নিয়েছেন। এদিকে গত শনিবার এক বিবৃতিতে মানবাধিকার সংস্থাটি জানিয়েছে যে, প্রিন্স ফয়সাল বিন আবদুল্লাহকে মার্চ মাসে বিনা অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবং সেসময় থেকেই বিনা বিচারে তাঁকে অজ্ঞাত কারাগারে আটক রাখা হয়েছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) শনিবার জানিয়েছে, সউদী আরব কর্তৃপক্ষ মার্চ মাস থেকে বাদশাহ আবদুল্লাহর এক ছেলেকে আটকে রেখেছে এবং তার অবস্থান প্রকাশ করতে অস্বীকার করেছে সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কয়েকজন সউদী প্রিন্স, প্রিন্সেস, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবং সউদী সরকারের বর্তমান ও সাবেক বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রিন্স ফয়সালের আটক হওয়ার ঘটনাও এসব ঘটনারই অংশ। এর আগে গত মার্চে বর্তমান বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদের ভাই প্রিন্স আহমেদ বিন আবদুল আজিজকে গ্রেফতার করা হয়। এরপরেই সাবেক ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন নায়েফকে গ্রেফতার করা হয়। রয়টার্স, মিডল ইস্ট আই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।