মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
গত ২৫ মার্চ লকডাউন শুরু হওয়ার দিন থেকে ৪০ হাজার জনকে গ্রেফতার করেছে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ। নিজেদের ফেসবুক পেজে এমনই খতিয়ান দিয়েছেন তারা। লকডাউন ভাঙার জন্য ও নিয়ম না মানার জন্য এদের গ্রেফতার করা হয়েছে বলে খবর। এছাড়াও জানানো হয়েছে ৩৬১৪টি গাড়িকে আটক করেছে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ।
লকডাউন না মানার জন্য মোট ৪০ হাজার ৭২৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার ট্যুইট করে একথা জানানো হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে, স্ট্যান্ড অ্যালোন দোকানগুলো ছাড়া আর কোনও দোকান খোলার অনুমতি দেয়া হবে না। নিয়ম ভঙ্গ হলে কড়া ব্যবস্থা নেয়া হবে।
জানানো হয়েছে, কনটেনমেন্ট জোন ছাড়া ছোট গাড়িতে ৩ জনের বেশি যাতায়াত করা যাবে না। গ্রিন জোনের জেলাগুলিতে বাস চলাচল করতে পারবে, তবে ৫০ শতাংশ যাত্রী নিয়ে। বাড়িতে বসে কাজ করার আবেদন করেছেন পুলিশ। বাইরে বেরোলে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক বলে জানানো হয়েছে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখারও আবেদন জানানো হয়েছে।
এরই মধ্যে মঙ্গলবার কলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে ৮০০ জনেরও বেশি মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে লকডাউন ভাঙার জন্য। ৯টি গাড়ি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ৮৩৩ জন গ্রেফতার হয়েছে বলে খবর। এর মধ্যে ৬৫২ জন লকডাউনের নিয়মভঙ্গের জন্য গ্রেফতার করা হয়েছে।
১৫২ জনকে মাস্ক না পরার অপরাধে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রকাশ্যে থুথু ফেলার জন্য আটক হয়েছেন ২৯ জন। এদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ভারতীয় দন্ডবিধির ১৮৮ ধারা ও ৫৪ ডিএম অ্যাক্ট অনুযায়ী মামলা দায়ের করা হয়েছে। এছাড়াও জানানো হয়েছে, মানিকতলা এলাকায় রাস্তার পাশে দোকান খোলার জন্য এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। উল্লেখ্য, মানিকতলা কনটেনমেন্ট জোনের আওতাধীন।
মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব পুণ্য শালিলা শ্রীবাস্তব জানান, সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে জমায়েত করা যেতে পারে। তবে তা প্রযোজ্য শুধু বিয়ে বা শেষকৃত্যের ক্ষেত্রে। বিয়ের ক্ষেত্রে আমন্ত্রিতের সংখ্যা হবে ৫০। শেষকৃত্যে ২০ জনের বেশি জমায়েত করতে পারবেন না।
গত ১৫ মার্চ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয় জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়ে ছিল, শেষকৃত্যের জমায়েত করা যাবে না। কারণ এতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব নয়। এতে সংক্রমণ ছড়ানোর ও অনেক বেশি সংখ্যায় সংক্রামিত হওয়ার ভয় থাকে। করোনায় মৃতের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ পাঁচজনকে শেষকৃত্যে থাকার অনুমতি দেয়া হয়েছিল। সূত্র : কোলকাতা২৪।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।