বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
ঢাকা থেকে নিখোঁজ ফটোসাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজলকে বেনাপালের সাদিপুর সীমান্তবর্তী একটি মাঠ থেকে রোববার ভোরে উদ্দার করেছে বিজিবি। ২৩ দিন পর উদ্ধার করা হয় তাকে। রাজধানীর হাতিরপুল থেকে তিনি ১০ মার্চ নিখোঁজ হন।
তিনি এখন বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের হেফাজতে আ ছেন বলে ওসি মামুন খান নিশ্চিত করেছেন।
শনিবার দিবাগত রাত ৩ টায় তার ছেলে মনোরম পলক এর সাথে প্রথম কথা হয় । বেনাপোল থানার একজন পুলিশের ফোন থেকে তিনি পলকের সঙ্গে কথা বলেন।
বেনাপোল রঘুনাথপুর বিজিবি ক্যাম্পের কমান্ডার হাবিলদার আশেক আলী সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজল আটকের বিষয়টি প্রথমে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সাংবাদিক ‘কাজলকে´ রাতে টহল দলের বিজিবি সদস্যরা সাদিপুর সীমান্তের একটি মাঠের মধ্য থেকে উদ্ধার করে। বিজিবি পরে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের কাছে তাকে সোপর্দ করেন। কাজলের পরিবারের সদস্যরা খবর পেয়ে রাতেই তাকে নিতে বেনাপোলের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়েছেন।’
গত ১০ মার্চ সন্ধ্যায় রাজধানীর হাতিরপুলের ‘পক্ষকাল’-এর অফিস থেকে বের হন সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজল।এরপর থেকে তার কোনও সন্ধান না পেয়ে পরদিন ১১ মার্চ চকবাজার থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন তার স্ত্রী জুলিয়া ফেরদৌসি নয়ন। ১৩ মার্চ জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে শফিকুল ইসলাম কাজলকে সুস্থ অবস্থায় ফেরত দেয়ার দাবি জানায় তার পরিবার।
সাংবাদিক কাজল নিখোঁজ হওয়ার পর তার সন্ধানের দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে কয়েকদফা কর্মসূচি পালন করেছেন সাংবাদিক সহকর্মী ও পরিবারের সদস্যরা।
তবে নিখোঁজের বশে কদিন পর সাংবাদিক কাজলের ফোন নম্বরটি বেনাপোলেই চালু হয়েছিল। তখন কাজল নিখোঁজের বিষয়টির তদন্ত কর্মকর্তা চকবাজার থানার এসআই মুন্সী আবদুল লোকমান বলেছিলেন, ‘নিখোঁজ সাংবাদিক কাজলের ফোন নম্বরটি চালু হয়েছিল। লোকেশন দেখিয়েছে বেনাপোল।
প্রেরক:-মহসিন মিলন। বেনাপোল অফিস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।