নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বিশ্বব্যাপী নতুন করোনাভাইরাস কোভিড-১৯ ছড়িয়ে পড়ার পর মার্চ থেকেই স্থবিরতা চলছে বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনে। স্থগিত হচ্ছে একের পর এক সিরিজ। শঙ্কায় এই বছরের সমস্ত ক্রিকেট স‚চিও। জুলাই মাসে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ হিসেবে তিন টেস্টের সিরিজ খেলতে শ্রীলঙ্কায় যাওয়ার কথা বাংলাদেশের।
মহামারির কারণে সুষ্ট স্থবিরতার মধ্যেও সিরিজটি সথাসময়ে হওয়া নিয়ে আশা দেখছে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ডও। দেশটিতে করোনার প্রকোপ নিয়ন্ত্রণে থাকায় জুন থেকে আগস্টে ভারত ও বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ নিয়ে আশাবাদী তারা। এর আগে নিজেদের শ্রীলঙ্কা সফর নিয়ে আশার কথা জানিয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজনও।
এই সিরিজটির ভবিষ্যৎ এখনো দুদোল্যমান। তবে লঙ্কান গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপে আগামীর ক্রিকেট সূচি নিয়ে আশাবাদের কথা শুনিয়েছেন ক্রিকেট শ্রীলঙ্কার প্রধান নির্বাহী অ্যাশলে ডি সিলভা, ‘সামনে আমাদের দুটি সিরিজ আছে যা নির্ধারিত সময়ে হওয়ার কথা। জুন-জুলাইতে ভারত আর জুলাই-আগস্ট বাংলাদেশ খেলতে আসবে এখানে (শ্রীলঙ্কায়)। আরও সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যে এই দুই সিরিজ নিয়ে চূড়ান্ত কিছু বলা যাবে।’
ক্রিকেট খেলুড়ে দেশগুলোর মধ্যে করোনাভাইরাস সবচেয়ে বেশি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছে শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশেও যেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ৮ হাজার ছাড়িয়েছে, যেখানে শনিবার পর্যন্ত শ্রীলঙ্কায় আক্রান্তের সংখ্যা কেবল ৬৯০ জন, মারা গেছেন মাত্র ৭ জন। দেশটিতে নতুন করে আক্রান্তের হারও খুবই কম। তবে কেবল শ্রীলঙ্কার অবস্থার প্রেক্ষিতেই নয়। সফরকারী দলগুলোর ভ্রমণ, টিম সম্প্রচারের কাজে বিশাল বহরকে সামলে সিরিজ আয়োজন করা সরকারি সিদ্ধান্তেরও ব্যাপার।
এদিকে গত মার্চে শ্রীলঙ্কায় খেলতে গিয়েও করোনার কারণে সিরিজ অসমাপ্ত রেখে দেশে ফিরে গিয়েছিল ইংল্যান্ড। সেই সিরিজের নতুন একটা সূচির কথাও জানিয়েছেন সিলভা, ‘স্থগিত হওয়া সিরিজগুলোর পুনর্বিন্যাস নিয়ে কাজ করছি আমরা। ইংল্যান্ডের সঙ্গে আগামী বছর জানুয়ারিতে সিরিজটি হবে। যদিও দিন তারিখ এখনো ঠিক হয়নি। একই সঙ্গে স্থগিত অন্য সিরিজগুলো নিয়েও ভাবছি বিকল্প কি করা যায়। দক্ষিণ আফ্রিকা সফর তারমধ্যে একটি। আমরা সদস্য দেশগুলোর সঙ্গে এসব নিয়ে আলাপ করছি, পরিকল্পনা করছি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।