নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
একাই লড়াই করে যাচ্ছিলেন সৌম্য। দলে টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানদের আসা-যাওয়ার ভীড়ে আলো ছড়িয়ে ৬৯ রানে ধনাঞ্জয়ার বলে বোল্ড হয়ে ফেরেন তিনি। আউট হওয়ার আগে ৫টি চার ও একটি ছক্কা হাঁকান তিনি। তাইজুল ১৩ রানে ও শফিউল ০ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ৩২ ওভারে ৮ উইকেটে ১৪৩ রান।
সাব্বির-মিরাজের বিদায়ে হার দেখছে বাংলাদেশ
২৩তম ওভারে একবার রিভিউ নিয়ে বেঁচে গেলেও ইনিংস লম্বা করতে পারেননি সাব্বির। ২৫তম ওভারের চতুর্থ বলে সিলভার হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি। কুমারার বলে ক্যাচ আউট হওয়ার আগে ১৭ বলে ৭ রান করেন তিনি। সাব্বিরের পর কুমারার বলে ৮ রান করে ফিরে যান মিরাজও। এই দুই উইকেট পতণে বিদায়ে হার দেখছে বাংলাদেশ। সৌম্য ৫৬ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ২৬.৪ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১১৭ রান।
মাহমুদউল্লাহকে হারিয়ে বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে একের পর এক উইকেট পতণে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছে বাংলাদেশ। সিরিজের শেষ ম্যাচেও ব্যার্থতা নিয়েই ফিরলেন মাহমুদউল্লাহ। অভিজ্ঞ এই ব্যাটসম্যান ১২ বলে ৯ রান করে ফিরে যান। সানাকার বলে অহেতুক খোঁচা দিতে গিয়ে উইকেটরক্ষকের ক্যাচে পরিণত হয়ে ফেরেন তিনি। সৌম্য ৩৯ রানে ও সাব্বির ১ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ৮৬ রান।
মিঠুনকে হারিয়ে বিপদে বাংলাদেশ
ধারাবাহিক উইকেট পতণের পালায় এবার যুক্ত হলেন মিঠুন। সানাকার বলে কুমারার হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি। ফেরার আগে ১১ বলে ৪ রান করেন তিনি। তার বিদায়ে ভয়ঙ্কর বিপদে পড়েছে টাইগাররা। সৌম্য ২৭ রানে অপরাজিত আছেন। নতুন ক্রিজে আসা মাহমুদউল্লাহ খেলছেন ৫ রানে।
দলীয় সংগ্রহ ১৭ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ৬৮ রান। জয়ের জন্য আরও প্রয়োজন ২২৭ রান। হাতে আছে ৬ উইকেট, ওভার বাকি ৩৩।
মুশফিকের বিদায়ে চাপে বাংলাদেশ
দুই ওপেনারের বিদায়ের পর দলে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন ছিল মুশফিককে। গত ম্যাচের দুর্দান্ত ফর্ম ধরে রাখতে পারলেন না তিনি। সানাকার করা ইনিংসের ১২তম ওভারের শেষ বলে মেন্ডিসের হাতে প্রথম স্লিপে ক্যাচ তুলে দিয়ে ফেরেন তিনি। তার বিদায়ে হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে প্রচন্ড চাপে পড়েছে দল। গত ম্যাচের হার না মানা ৯৮ রানের পর আজ ১০ রানেই ফিরে যান তিনি। সৌম্য ১৬ রানে ও মিঠুন ২ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ১৪ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ৪৯ রান।
ফিরে গেলেন এনামুলও
সৌম্যর পরিবর্তে ওপেনিংয়ে খেলানো এনামুলও ফিরে গেলেন সাঝঘরে। ইনিংসের ৮ম ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে বাউন্ডারি হাঁকানোর পর আবারও রাজিথার বলে চড়াও হতে গিয়ে ফেরেন তিনি। ২৪ বলে ২ চারে ১৪ রান করেন তিনি। দুই উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানের বিদায়ে চাপে পড়েছে বাংলাদেশ। সৌম্য ১৩ রানে ও মুশফিক ৮ রানে খেলছেন।
দলীয় সংগ্রহ ১০ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ৪১ রান। জয়ের জন্য আরও প্রয়োজন ২৫৪ রান।
আবারও ব্যাট হাতে ব্যর্থ তামিম
বিশ্বকাপে ছিলেন নিজের ছায়া হয়ে। শ্রীলঙ্কা সিরিজেও ছিলেন একই রকম। শেষ ম্যাচেও দ্রুতই ফিরলেন তামিম। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই রাজিথার অফস্ট্যাম্পের বাইরের বলে ড্রাইভ করতে গিয়ে উইকেটরক্ষকের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি। ৬ বল খেলে মাত্র ২ রান আসে তার ব্যাট থেকে। হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে তামিমের দ্রুত বিদায়ে চাপে পড়েছে বাংলাদেশ। এনামুল ২ রানে ও সৌম্য ১ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ২ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে ৫ রান।
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের লক্ষ্য ২৯৫
টসে জিতে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের ৮৭ রানে ভর করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ২৯৪ রান তুলেছে শ্রীলঙ্কা। এছাড়া টপ অর্ডার ও মিডল অর্ডারেও লঙ্কান ব্যাটসম্যানদের আধিপত্য ছিল ম্যাচে। মেন্ডিস ৫৪, করুনারত্নে ৪৬, কুশল ৪২ ও শেষ দিকে ঝড়ো গতিতে ৩০ রান করেন সানাকা। সফরকারি বোলারদের মধ্যে সৌম্য ও শফিউল ৩টি করে উইকেট নেন। হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৫ রান।
ইনিংসের শেষ ওভারেও প্রথম দুই বলে উইকেট তুলে নিয়ে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন সৌম্য। কিন্তৃ শেষ পর্যন্ত আর হয়নি হাসারাঙ্গার প্রতিরোধে। সৌম্যর শেষ ওভার থেকে আসে ১১ রান। ইনিংসের শেষ দুই বলেই বাউন্ডারি মারেন ধনাঞ্জয়া।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
শ্রীলঙ্কা: ২৯৪/৮ (৫০ ওভার)(ফার্নান্দো ৬, করুনারত্নে ৪৬, কুশল ৪২, মেন্ডিস ৫৪, ম্যাথুস ৮৭, সানাকা ৩০, জয়সুরিয়া ১৩, হাসারাঙ্গা ১২*, ধনাঞ্জয়া ০, রাজিথা ০*;শফিউল ১০-২-৬৮-৩, রুবেল ৯-১-৫৫-১, তাইজুল ১০-১-৩৪-১, মিরাজ ৯-০-৫৯-০, সৌম্য ৯-০-৫৬-৩, মাহমুদউল্লাহ ৩-০-২২-০)
বিধ্বংসী সানাকাকে ফেরালেন শফিউল
ইনিংসের ৪৬তম ওভারে মিরাজের বলে উড়িয়ে মেরেছিলেন ম্যাথুস। কিন্তু টাইমিং না হওয়ায় বলটি হাতে আসে সাব্বিরের। কিন্তু ক্যাচটি লুফে নিতে না পারায় ৬৩ রানে জীবন পেলেন ম্যাথুস। এর আগের ওভারে ইনিংসের ৪৫তম ওভারে শফিউল দেন ২০ রান। শফিউলের পরের ওভারের প্রথম বলেই সাব্বিরের দুর্দান্ত ক্যাচে ফেরেন ১৪ বলে ৩০ রান করা সানাকা। ম্যাথুস ৭০ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ৪৬.১ ওভারে ৫ উইকেটে ২৫১ রান।
জুটি ভাঙলেন সৌম্য
ম্যাথুস-মেন্ডিসের ১০১ রানের জুটি ভেঙে দিলেন সৌম্য। ব্যক্তিগত ৭ম ওভারের তৃতীয় বলে এই পার্ট টাইমারের স্লোয়ার বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে বাউন্ডারি দড়ির কাছে সাব্বিরের তালুবন্দি হয়ে ফেরেন তিনি। আউট হওয়ার আগে অবশ্য ক্যারিয়ারের ১৫তম ফিফটি তুলে নেন তিনি। ৫৮ বলে ৫৪ রানের ইনিংসে ৫টি চার ও ১টি ছয়ের মার ছিল। ইনিংসের ৪২তম ওভারেই দরীয় দুইশ রান পেরিযে যায় লঙ্কানরা। ম্যাথুস ৪৯ রানে ও সানাকা ০ রানে অপরাজিত আছেন।
৪২ ওভারে শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ ৪ উইকেট হারিয়ে ২০৪ রান।
ম্যাসুথ-মেন্ডিসের ব্যাটে লঙ্কানদের প্রতিরোধ
কুশলের বিদায়ের পর ক্রিজে জমে উঠেছে ম্যাথুস-মেন্ডিস জুটি। এখন অবধি ৮৫ রান যোগ করেছেন এই দুই ব্যাটসম্যান। ম্যাথুস-মেন্ডিজের ব্যাটে বড় রানের দিকেই এগুচ্ছে লঙ্কানরা। টাইগারে শিবিরের জন্য ক্রমেই আতঙ্ক হয়ে উঠছেন তারা। দু’জনই ব্যক্তিগত ৪৩ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ৩৮ ওভারে ৩ উইকেটে ১৮৩ রান।
করুনারত্নে-কুশলের বিদায়ে ম্যাচে ফিরল বাংলাদেশ
করুনারত্নে-কুশলের ৮৩ রানের জুটি ভেঙে দিলেন তাইজুল। ব্যক্তিগত ৪৬ রানে মুশফিকের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন লঙ্কান দলপতি। পরের ওভারেই কুশলকেও ৪২ রানে মুশফিকের ক্যাচে পরিণত করে প্যাভিলিয়নে পাঠান রুবেল। এই দুই ব্যাটসম্যানের পতণে ম্যাচে ফিরেছে টাইগাররা। ক্রিজে মেন্ডিস ও ম্যাথুস খেলছেন। দুজনই অপরাজিত আছেন ৭ রানে।
দলীয় সংগ্রহ ২৪ ওভারে ৩ উইকেটে ১১১ রান।
ফার্নান্দোকে ফেরালেন শফিউল
টস হেরে বোলিং করতে নেমে শুরুতেই ফার্নান্দোকে ফিরিয়ে দিলেন শফিউল। ব্যাটে-বলে কোনভাবেই মেলাতে পারছিলেন না ফার্নান্দো। সেই সুযোগেই দারুণ এক লেন্থ বলে এই ওপেনারকে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলেন তিনি। করুণারত্নে ৬ রানে ও কুশল ০ রানে খেলছেন।
দলীয় সংগ্রহ ৫ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে ১৩ রান।
বাংলাদেশকে বোলিংয়ে পাঠাল শ্রীলঙ্কা
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর লড়াইয়ে টস ভাগ্যকে পেল না বাংলাদেশ। টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছেন শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক দিমুথ করুনারত্নে। বাংলাদেশ অধিনায়ক তামিম ইকবাল জানালেন, টস জিতলে ব্যাটিং নিতে তিনিও। অনুশীলনে চোট পাওয়ায় এ ম্যাচে খেলতে পারছেন না টাইগার পেসার মুস্তাফিজুর রহমান। মোসাদ্দেক হোসেনের পরিবর্তে এনামুল হক আজ খেলছেন। অন্যদিকে শ্রীলঙ্কা দলে আছে চারটি পারিবর্তন।
বাংলাদেশ একাদশ: তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), সৌম্য সরকার, মোহাম্মদ মিঠুন, মুশফিকুর রহিম (উইকেটরক্ষক) ,মাহমুদউল্লাহ, এনামুল হক, সাব্বির রহমান, মেহেদি হাসান, শফিউল ইসলাম, তাইজুল ইসলাম, রুবেল হোসেন।
শ্রীলঙ্কা একাদশ: আভিস্কা ফার্নান্দো, দিমুথ করুনারত্নে (অধিনায়ক), কুশল পেরেরা (উইকেটরক্ষক), কুশল মেন্ডিস, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস, শেহান জয়সুরিয়া, দাসুন শানাকা, ওয়ানিনধু হাসারাঙ্গা, আকিলা ধনাঞ্জয়া, কাসুন রাজিথা, লাহিরু কুমারা।
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচ বাংলাদেশের
সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে হেরে হোয়াইওয়াশ লজ্জার মুখোমুখি বাংলাদেশ। তাই টাইগারদের জন্য শেষ ম্যাচটি হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর মিশন। এই ম্যাচে জয় তুলে নিয়ে সিরিজ থেকে অন্তত কিছু নিয়ে ফিরতে চায় তামিমরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।