গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
চাকরি বাঁচাতে কর্মস্থলে যোগ দিতে করোনাভাইরাসের ঝুঁকি নিয়ে শ্রমজীবী মানুষেরা ঢল এখন আসছে রাজধানীর পথে। নৌ-রুট দিয়ে ঢাকায় ঢুকছেন বেশিরভাগ শ্রমিক। যারা ফিরছেন তাদের বেশিরভাগই কাজ করেন বিভিন্ন পোশাক কারখানার শ্রমিক।
আজ বৃহস্পতিবার কাঁঠালবাড়ি-শিমুলিয়া ও দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌঘাটে বেড়েছে শ্রমজীবী মানুষের ঢল। এছাড়া রাজধানীর আব্দু ল্লাহ পুর-মহাখালী- যাত্রবাড়ীতে একই অবস্থা দেখা গেছে। করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে দেশজুড়ে লকডাউন থাকলেও কর্ম বাঁচাতে যাত্রী ভ্যান, মোটরসাইকেলসহ বিকল্প যান বাহনে ফিরছেন সকলেই। বেশির ভাগ শ্রমিক যাচ্ছেন গাজীপুর, নারায়নগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় যাচ্ছেন।
দূর দূরান্ত থেকে শ্রমিকদের আসার প্রয়োজন নেই। বেতন পৌঁছে দেয়া হবে। পোশাক কারখানা মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র এমন আশ্বাসের পরও চাকরি বাঁচাতে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে কর্মস্থলে ছুটে আসছেন পোশাক শ্রমিকরা।
সীমিত পরিসরে কারখানা খুলে দেয়ার কথা বলা হলেও বাস্তব চিত্র অনেকটাই উল্টো। কেবল গাজীপুরেই খোলা রয়েছে প্রায় সাড়ে ৫শ’ পোশাক কারখানা। এদিকে, পোশাক শিল্পের করণীয় ঠিক করতে আবারো মালিক ও শ্রমিকপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করছেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী।
সকাল থেকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের জৈনাবাজার হয়ে রাজধানীতে ঢুকছেন অংখ্য শ্রমিক। কখনো পায়ে হেঁটে আবার কখনো ছোট যানবাহনে খন্ড খন্ড করে ঢাকায় ফিরছেন তারা। অনেকে পিকআপ ভ্যানে গাদাগাদি করে রওয়ানা হচ্ছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।