পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
সুইডেনে এক তুরস্কের নাগরিকের করোনা সনাক্ত হবার পর তার অবস্থা অবনতির দিকে যেতে থাকে। তা সত্তে¡ও তাকে হসপিটালে না রেখে বাসায় পাঠিয়ে দেয় কর্তৃপক্ষ। সেই রোগীর মেয়ে তুরস্কের প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে সাহায্য চেয়ে টুইটারে এক পোস্ট করেন। তার পোস্ট করার কিছুক্ষণ পরেই তুরস্কের স্বাস্থ্যমন্ত্রী রিপ্লাইয়ে জানিয়ে দেন “প্রিয় লেয়লা, তোমার আওয়াজ আমরা শুনেছি, আমরা এয়ার এ্যাম্বুলেন্স নিয়ে সুইডেনে আসছি। তোমার বাবার জন্য আমাদের হসপিটাল এবং আমাদের ডাক্তাররা প্রস্তুত”। মাত্র ৭-৮ ঘন্টার ব্যবধানে, ওই রোগীসহ পুরো পরিবারকে নিয়ে তুরস্কের এয়ার এ্যাম্বুলেন্স ইতিমধ্যে দেশটির রাজধানী আংকারায়। একজন নাগরিকের প্রতি রাষ্ট্রের দায়িত্ববোধ কতটুকু তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন রজব তাইয়্যেপ এরদোগান। অপরদিকে, প্রাণঘাতি করোনাভাইরাস মোকাবেলায় পিপিই-মাস্কসহ যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসা সরঞ্জাম পাঠানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেপ এরদোগান। সোমবার দেশটির মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে এ কথা জানান তিনি। এরদোগান বলেন, মঙ্গলবার আমরা যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসা সহায়তা প্রেরণ করছি, যার মধ্যে রয়েছে সার্জিক্যাল ও এন ৯৫ মাস্ক, ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই) ও জীবাণুনাশক বিভিন্ন মেডিসিন। তিনি আরও বলেন, এমন সময়ে যখন উন্নত দেশগুলোও তুরস্কের সমর্থন চাইছে, আমরা বলকান থেকে আফ্রিকা পর্যন্ত বিস্তৃত জনপদে আমাদের সহায়তা অব্যাহত রেখেছি। টিআরটি, আল-জাজিরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।