মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
করোনাভাইরাসের কবল থেকে সদ্য বেরিয়ে এসেছেন তিনি। কেমন ছিল ওই মারণ রোগের সঙ্গে করা ভয়ানক জীবনযুদ্ধের দিনগুলো? সেই অভিজ্ঞতাই হিউম্যানস অফ বোম্বের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ভাগ করে নিলেন সুমিতি সিং নামের গুজরাট নিবাসী এক তরুণী।
তখন সবে গুজরাটে থাবা বসাচ্ছে করোনা। সেই সময়ই তার শরীরে ধরা পড়ে করোনা পজিটিভ। ‘যখন চিকিৎসকরা বললেন যে আমি আমেদাবাদের দ্বিতীয় করোনা আক্রান্ত, তখনই আমার যেন হৃদয় ভেঙে গেল’। আতঙ্কের স্বরে কথা বলেন ওই তরুণী।
সুমিতি জানিয়েছেন, কিছুদিন আগেই ফিনল্যান্ডে বেড়াতে গেছিলেন। তারপর সেখান থেকে ভারতে ফিরেই অসুস্থ বোধ করতে শুরু করেন। তার করোনা টেস্ট হয় এবং তাতে ধরা পড়ে যে শরীরে বাসা বেঁধেছে ওই মারণ রোগ।
তবে নিজের সাক্ষাৎকারে সুমিতি জানান, ‘যখন আমার শরীরে ওই ভাইরাস জাঁকিয়ে বসেছিল তখন আমি কোনও কিছুরই গন্ধ বা স্বাদ পাচ্ছিলাম না! তবে চিকিৎসক এবং নার্সরা রীতিমতো সুপারহিরোর মতো আমার চিকিৎসা করেছিলেন। প্রতি দুই ঘণ্টা অন্তর তারা আমার তদারকি করেন এবং আমার যত্ম নেন’।
তিনি বলেন, টানা ১১ দিনের ওই যুদ্ধে শরীর থেকে করোনার জীবাণুকে মেরে ফেলতে সক্ষম হন চিকিৎসকরা। সবরকম পরীক্ষার ফলাফলই যখন নেতিবাচক আসে তখন তাকে হাসপাতাল থেকে সুস্থ বলে ঘোষণা করা হয়।
তরুণীর কথা, ‘সেদিন, আমি আনন্দে চিৎকার করছিলাম, আমার গোটা পরিবারও আমার সঙ্গে সেলিব্রেট করছিল। এ যেন নতুন জীবন পাওয়ার আনন্দ’।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।