Inqilab Logo

মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

করোনা: ঢাকার কোন এলাকায় কতজন রোগী শনাক্ত

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৯ এপ্রিল, ২০২০, ১০:০৫ পিএম

বাংলাদেশে করোনাভাইরাস যেন হু হু করেই বাড়ছে। রাজধানীর অনেক এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে করোনা। এরই মধ্যে দেশের ২১ জেলায় এই ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটেছে। এর মধ্যে রাজধানী ঢাকায় সবচেয়ে বেশি ১২৩ জন শনাক্ত হয়েছে।
রাজধানীর ৪৮টি এলাকায় করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে। তার মধ্যে মিরপুর অঞ্চল, পুরান ঢাকা, মোহাম্মদপুর ও বাসাবো এলাকা সবচেয়ে ঝুঁকিতে।
বুধবার রাতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের সমন্বিত নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) সবশেষ তথ্য থেকে এসব জানা যায়।
আইইডিসিআরের সর্বশেষ তথ্য মতে, রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে। এলাকাগুলো হলো- আদাবর, মোহাম্মদপুর, বসিলা, ধানমন্ডি, জিগাতলা, সেন্ট্রাল রোড, গ্রিন রোড, শাহবাগ, বুয়েট এলাকা, হাজারীবাগ, উর্দু রোড, চকবাজার, লালবাগ, বাবুবাজার, ইসলামপুর, লক্ষ্মীবাজার, নারিন্দা, সোয়ারীঘাট, ওয়ারী, কোতোয়ালি, বংশাল, যাত্রাবাড়ী, পুরানা পল্টন, ইস্কাটন, বেইলি রোড, মগবাজার, বাসাবো, রামপুরা, শাজাহানপুর, বাড্ডা, নিকুঞ্জ, আশকোনা, উত্তরা, গুলশান, মহাখালী, তেজগাঁও, কাজীপাড়া, মিরপুর ১০ নম্বর, মিরপুর ১১ নম্বর, মিরপুর ১৩ নম্বর, মিরপুর ১ নম্বর, শাহ আলীবাগ, পীরেরবাগ, টোলারবাগ এবং উত্তর টোলারবাগ।
আইইডিসিআর থেকে জানানো হয়, যেসব এলাকায় পাঁচের অধিক রোগী সেসব এলাকায় ক্লাস্টারভুক্ত কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হচ্ছে। আর ঢাকার ১০ এর অধিক এলাকায় পাঁচের অধিক রোগী রয়েছে। এসব এলাকায় ক্লাস্টার আকারে রোগী ছড়াচ্ছে।
আইইডিসিআর এর তথ্য অনুসারে, রাজধানীর ঢাকার বিভিন্ন এলাকার মধ্যে আদাবরে একজন, মোহাম্মদপুরে ছয়জন, বসিলায় একজন, ধানমন্ডিতে নয়জন, জিগাতলায় তিনজন, সেন্ট্রাল রোডে একজন, গ্রিন রোডে দুইজন, শাহবাগে একজন, বুয়েট এলাকায় একজন, হাজারীবাগে একজন, উর্দু রোডে একজন, চকবাজারে দুইজন, লালবাগে পাঁচজন, বাবুবাজারে দুইজন, ইসলামপুরে দুইজন, লক্ষ্মীবাজারে একজন, নারিন্দায় একজন, সোয়ারীঘাটে তিনজন, ওয়ারীতে নয়জন, কোতোয়ালিতে একজন, বংশালে একজন, যাত্রাবাড়ীতে পাঁচজন, পুরানা পল্টনে দুইজন, ইস্কাটনে একজন, বেইলি রোডে একজন, মগবাজারে একজন, বাসাবোতে নয়জন, রামপুরায় একজন, শাজাহানপুরে একজন, বাড্ডায় একজন, নিকুঞ্জে একজন, আশকোনায় একজন, উত্তরায় পাঁচজন, গুলশানে ছয়জন, মহাখালীতে একজন, তেজগাঁওয়ে দুইজন, কাজীপাড়ায় একজন, মিরপুর ১০ নম্বরে দুইজন, মিরপুর ১১ নম্বরে দুইজন, মিরপুর ১৩ নম্বরে একজন, মিরপুর ১ নম্বরে আটজন, শাহ আলীবাগে দুইজন, পীরেরবাগে দুইজন, টোলারবাগে চারজন ও উত্তর টোলারবাগে ছয়জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে।



 

Show all comments
  • James X. Rozario ৯ এপ্রিল, ২০২০, ১১:৫৪ পিএম says : 0
    This is not the right information. More than lacs are effected. Impact will be seen soon after 15th April.
    Total Reply(0) Reply
  • Provat Banerjee ৯ এপ্রিল, ২০২০, ১১:৫৪ পিএম says : 0
    এই সময়ে আর কাল ক্ষেপনের অবকাশ নেই। দ্রুততম সময়ে আক্রান্ত স্থান বিচ্ছিন্ন করে আক্রান্ত দের চিহ্নিত করতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Kamran Uddin Rayhan ৯ এপ্রিল, ২০২০, ১১:৫৪ পিএম says : 0
    লক ডাউন না করে মহামারি এলাকায় চিড়িয়াখানা থেকে বাঘ সিংহ এনে ছেড়ে দিন. দেখবেন মানুষ প্রকৃতির ডাকেও ঘর থেকে বেরোবে না
    Total Reply(0) Reply
  • Komol Dey ৯ এপ্রিল, ২০২০, ১১:৫৪ পিএম says : 0
    আক্রান্ত জেলা গুলো কঠোর লকডাউনে রাখতে হবে, তবেই ফল পাওয়া যাবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Md Robiul Islam Suhel ৯ এপ্রিল, ২০২০, ১১:৫৫ পিএম says : 0
    মাত্র কয়েকদিন আগেও গণহারে মাস্ক না পরার আহ্বান জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। করোনাভাইরাস প্রকোপের শুরু থেকেই তাদের পরামর্শ ছিল আক্রান্ত আর তাদের সংস্পর্শে আসা ব্যক্তি বাদে আর কারও মাস্ক পরার দরকার নেই। সেই অবস্থান থেকে ইউটার্ন নিয়েছে সংস্থাটি। এখন তারা সবাইকে মাস্ক পরতে বলছে।
    Total Reply(0) Reply
  • Kabir Ahammed Mia ৯ এপ্রিল, ২০২০, ১১:৫৫ পিএম says : 0
    মানুষকে চিকিৎসা দিতে পারেন আর না পারেন। প্রতি উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্সে উপজেলার প্রতিটি মানুষকে আগে পরীক্ষা করার ব্যবস্থা করেন। যাতে করোনা পজেটিভ রোগিগুলো চিহ্নিত করা যায় এবং এদের কে হোমকোয়ারেন্টাইনে বিশেষভাবে আলাদা রাখা যায়। এতে করে ভাইরাসটি ব্যাপক ভাবে ছড়িয়ে যাবে না। যদি ভাইরাস পজেটিভ রোগি চিহ্নিত না করতে পারেন আর ওরা অজান্তে হাজার হাজার লোকজন আক্রান্ত করাবে তখন পুরা বাংলাদেশের সম্পত্তি প্রণোদনা দিলেও কিন্তু কিছু করার থাকবে না।
    Total Reply(0) Reply
  • Romel Shil ৯ এপ্রিল, ২০২০, ১১:৫৫ পিএম says : 0
    পরিপূর্ণ লকডাউন কেন নয়?? দেশে ভয়ংকর রূপ নিতে শুরু করেছে করোনা, প্রতিদিনেই রেকর্ড সংখ্যক আক্রান্ত হচ্ছে তাই অতিসত্বর পুরো দেশ লকডাউনের আওতায় আনতে হবে না হলে সামনে পরিস্থিতি ভয়াবহ রুপ নেবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Solayman Babu ৯ এপ্রিল, ২০২০, ১১:৫৬ পিএম says : 0
    আমার এলাকায় নাই আর ভবিষ্যতে হয়তো শংকা মুক্ত তাই জনগণ ও প্রশাসন নিশ্চিন্তে আছে দেখে মনে হয়....
    Total Reply(0) Reply
  • Arifur Rehman Sunny ৯ এপ্রিল, ২০২০, ১১:৫৬ পিএম says : 0
    যাদেরকে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ করেছে তাদেরকে ওবায়দুল কাদের সাহেবের কাছে পাঠানো হোক কেননা তিনি বলেছেন তিনি এবং তার দল করোনার চেয়েও শক্তিশালী.....
    Total Reply(0) Reply
  • borhan ১৪ এপ্রিল, ২০২০, ১১:৪১ পিএম says : 0
    Covid 19 most dangerous for the Bangladeshi.
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনাভাইরাস

৪ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ