নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
করোনাভাইরাসের প্রকোপে আপাতত স্থগিত হয়ে আছে আইপিএল। ২৯ মার্চ থেকে শুরু হওয়ার কথা থাকলেও আপাতত ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ। তবে করোনার প্রকোপ ভারতসহ পৃথিবীব্যাপী যেভাবে বেড়ে চলেছে, তাতে আইপিএল কবে হবে, এ নিয়ে আছে শঙ্কা। অনেকেই তো আইপিএল ২০২০ বাতিল করে দেওয়ার কথা বলছেন। আইপিএল না হলে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) ক্ষতির অঙ্কটা ছুঁয়ে যেতে পারে ৩ হাজার কোটিও। ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকেরা অবশ্য এটির আয়োজনে আশাবাদী। সংক্ষেপিত আকারে হলেও যেত এবারের আইপিএল হয়, সেটি বলছেন তারা।
আইপিএল যদি আদৌ না হয়, তাহলে বিপদে পড়তে পারেন বিসিসিআইয়ের সঙ্গে চুক্তিভুক্ত খেলোয়াড়েরাও। লোকসানের মুখে পড়া ভারতীয় বোর্ড বেতন কাটতে পারে কোহলি-রোহিতদের মতো তারকাদের। মুম্বাই মিররকে এ ব্যাপারে বিসিসিআইয়ের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন এ আশঙ্কার কথা, ‘সত্যি বলতে কি, প্রতিষ্ঠান যদি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তাহলে প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বেতন ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধায় কাটছাঁট আসতে পারে। তবে এ ব্যাপারে এখনো নিশ্চিত করে কিছু বলার সময় হয়নি।’
বিসিসিআইয়ের বর্তমান কেন্দ্রীয় চুক্তির আওতায় বিরাট কোহলি, জাসপ্রীত বুমরা, রোহিত শর্মাদের মতো ‘এ+’ শ্রেণিভুক্ত খেলোয়াড়েরা বছরে ৭ কোটি রুপি বেতন পেয়ে থাকেন। ‘এ’ শ্রেণি হচ্ছে দ্বিতীয় স্তর। রবিচন্দ্রন অশ্বিন, রবীন্দ্র জাদেজা, ভুবনেশ্বর কুমার, অজিঙ্কা রাহানে হচ্ছেন ‘এ’ শ্রেণিভুক্ত। তারা বেতন পান ৫ কোটি রুপি। তৃতীয় স্তর, অর্থাৎ, ‘বি’ শ্রেণিভুক্তরা বছরে পেয়ে থাকেন ৩ কোটি। ‘সি’ শ্রেণি পান ১ কোটি রুপি।
বিসিসিআইয়ের নারী ক্রিকেটাররা অবশ্য কোহলি, অশ্বিনদের মতো এত টাকা পান না। সেখানে ‘এ’ শ্রেণিভুক্তরা পান বছরে ৫০ লাখ রুপি, ‘বি’ শ্রেণি পান ৩০ লাখ ও ‘সি’ শ্রেণি ১০ লাখ রুপি। এ বছর মেয়েদের আইপিএলের তৃতীয় আসরও অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। করোনাভাইরাস হতে দিচ্ছে না সেটিও।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।