নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
রাদোমির আন্তিচ আর নেই। একমাত্র কোচ হিসেবে লা লিগার তিন ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা ও আতলেতিকো মাদ্রিদকে কোচিং করানো এই সার্বিয়ান গতকাল মারা গেছেন। টুইটারে এক পোস্টে আতলেতিকো ৭১ বছর বয়সী আন্তিচের মৃত্যুর কথা জানায়, ‘আমাদের কিংবদন্তি কোচদের একজন রাদোমির আন্তিচ চলে যাওয়ায় আতলেতিকো পরিবার শোকাহত। আপনি সবসময় আমাদের হৃদয়ে বেঁচে থাকবেন।’
পার্তিজান বেলগ্রাদ, ফেনারবাচ, রিয়াল সারাগোসাসহ বিভিন্ন দলের হয়ে খেলেছেন সার্বিয়ান এই সেন্টার-ব্যাক। পার্তিজানের সহকারী কোচ হিসেবে কোচিং ক্যারিয়ার শুরু করেন তিনি। প্রধান কোচ হিসেবে প্রথম দায়িত্ব নিয়ে সারাগোসাকে উয়েফা কাপে তোলেন আন্তিচ। এরপর ১৯৯০-৯১ মৌসুমে আলফ্রেদো দি স্তেফানোর জায়গায় রিয়াল মাদ্রিদের কোচ হয়ে আসেন।
কিন্তু লা লিগার সফলতম ক্লাবটিতে বেশিদিন টিকতে পারেননি আন্তিচ। যোগ দেওয়ার পরের মৌসুমের মাঝপথে তাকে ছাঁটাই করে রিয়াল। দুই বছর রিয়াল ওভেইদোর সঙ্গে কাজ করে দায়িত্ব নেন আতলেতিকোর।
আন্তিচের সেরা সাফল্য এসেছে আতলেতিকোর হয়ে। ১৯৯৫-৯৬ মৌসুমে তার অধীনে লা লিগা ও কোপা দেল রে জেতে মাদ্রিদের ক্লাবটি। ২০০৩ সালে লুইস ফন খালকে বরখাস্ত করে আন্তিচকে কোচ করে আনে বার্সালোনা। বাজে সময়ের মধ্য দিয়ে যাওয়া দলটি লিগ শেষ করে সাতে থেকে। এরপর বেশি দিন লা লিগায় থাকেননি আন্তিচ।
ক্লাব ছেড়ে জাতীয় দলকে কোচিং করানো শুরু করেন। দ্রæত মিলে সাফল্য। দায়িত্ব নিয়ে সার্বিয়াকে নিয়ে যান বিশ্বকাপে। ২০১০ দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপে অবশ্য গ্রæপ পর্ব থেকেই বিদায় নেয় দলটি। ২০১০ সালের সেপ্টেম্বরে নিজ দেশের দায়িত্ব হারান। পরে দুই চাইনিজ ক্লাবে শানডং লুনেং ও হেবেই চায়না ফরচুনের কোচ ছিলেন কিছু দিন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।