Inqilab Logo

রোববার, ০৭ জুলাই ২০২৪, ২৩ আষাঢ় ১৪৩১, ৩০ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

কোয়ারেন্টাইন কীভাবে?

দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস | প্রকাশের সময় : ৪ এপ্রিল, ২০২০, ১২:০০ এএম

করোনাভাইরাসের দাপটে কাঁপছে গোটা বিশ্ব। সামাজিক মেলামেশা ও বাইরে ঘোরাঘুরি এই সময় যত কম হবে, ততই করোনাভাইরাসের ঝুঁঁকি কমবে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। যতদিন অত্যন্ত ছোঁয়াচে এই অসুখের ওষুধ না বের হয়, ততদিন পর্যন্ত এভাবেই করোনাভাইরাসকে ঠেকিয়ে রাখা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই।

পৃথক টয়লেট রয়েছে এমন ঘরে আলাদা ভাবে থাকুন। বাড়ির অন্য সদস্যদের সঙ্গে যতটা সম্ভব দূরে থাকুন। বাড়ির সদস্যদের সঙ্গে যতটা সম্ভব দূরে থাকুন। কাছাকাছি থাকার ঝুঁঁকি না নেওয়াই ভালো। খুব প্রয়োজন ছাড়া এই সময় বাড়িতে কাউকে ঢুকতে দেবেন না।
ডাক্তারের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন হলে আগে থেকে ফোন করে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে যান। যাতে বেশি সময় বাইরে কাটাতে না হয়। ঘর থেকে খুব প্রয়োজনে বেরোতে হলে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে। হাঁচি-কাশি হলে টিস্যু দিয়ে মুখ ঢেকে নেবেন। সঙ্গে সঙ্গেই সেই টিস্যু মুখ বন্ধ ডাস্টবিনে ফেলে দিন।
প্রতি দু’ঘণ্টা পর পর সাবান আর পানি দিয়ে হাত পরিষ্কার করুন। অন্তত ২০ সেকেন্ড ধরে হাতে সাবান ঘসুন। পানি সাবান দিয়ে হাত ধুতে না পারলে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন।
আপনার চায়ের কাপ, থালা, গ্লাস, প্লেট সবই আলাদা রাখুন। তোয়ালে এবং বিছানাও নিজের জন্য সম্পূর্ণ আলাদা রাখবেন। আপনার বাড়ির দরজার হাতল, টেবিল, বাথরুমের কল, ফোন, কম্পিউটারের কিবোর্ড সবই প্রতিদিন ভালো করে পরিষ্কার করতে হবে।
বন্ধ ঘরে আপনার কাছাকাছি যেন আর কেউ না আসে। শরীর খারাপ লাগলে তখনই ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। ঘরের কোথাও আপনার রক্ত বা বর্জ্য পদার্থ লেগে গেলে জীবাণুনাশক দিয়ে তখনই সেই জায়গা ভালো করে পরিষ্কার করতে হবে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনাভাইরাস

৪ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ