নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে স্থবির হয়ে আছে গোটা বিশ্ব। ইউরোপ যেন মৃত্যুপুরীতে রূপান্তর হয়েছে। ইতালি, স্পেন ও ফ্রান্সের পর ইংল্যান্ডে সবচেয়ে বেশি ভয়াবহ রূপ ধারণ করছে এ ভাইরাস। মাঠে খেলা বন্ধ। বন্ধ অনুশীলন করার সুযোগও। কিন্তু ঘরে বসে অনুশীলনে তো বাধা নেই। তাই দলের সবাইকে ফিট রাখতে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পরামর্শ দিচ্ছেন টটেনহ্যাম হটস্পার্সের কোচ হোসে মরিনহো ও তার কোচিং স্টাফরা।
করোনাভাইরাসের কারণে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে প্রিমিয়ার লিগ। এ সময়ে গোটা ইংল্যান্ড লকডাউন করে দেওয়ায় ব্যক্তিগত আইসোলেসনে আছেন টটেনহ্যামের সকল খেলোয়াড়রা। তাই সোমবার ভিডিওতে লাইভে এসে খেলোয়াড়দের একটি রুটিন করে দেন মরিনহো। ঘরে বসে থেকে নিজেকে ফিট রাখতেই এ উদ্যোগ নিয়েছেন স্পেশাল ওয়ান।
আর মরিনহোর দেওয়া রুটিন অনুযায়ী কাজ করার চেষ্টা করছেন টটেনহ্যামের খেলোয়াড়রা। পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকা অধিনায়ক হ্যারি কেইনও মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন, ‘এটা (ভিডিওতে দেওয়া মরিনহোর পরামর্শ) আমাদের জন্য কিছুটা অদ্ভুত, তবে আমি এটা করার চেষ্টা করছি। আমাদের সবাইকে একটা রুটিন করে দেওয়া হয়েছে। তবে এটা নমনীয়। আমরা নিজেরাই ঘরে বসে এটা করতে পারি।’
মরিনহোর দেওয়া পরামর্শ যেহেতু ঘরে বসে নিজের মতো করতে হবে খেলোয়াড়দের, তাই এখানে যাচাই-বাছাইয়ের সুযোগ নেই কোচের। খেলোয়াড় যা বলবে তাই মানতে হবে কোচকে। তবে দুই একদিন মিথ্যে বললেও কাজটা অবশ্যই করবেন বলে জানান কেইন, ‘হ্যাঁ, আমি হয়তো একদিন মিথ্যে বলতে পারি, তবে আমি পরে এটা করে নিব। গুরুত্বপ‚র্ণ বিষয় হচ্ছে এটা করে নেওয়া।’
এদিকে সম্প্রতি ইনজুরিতে থাকা দলের দুই খেলোয়াড় স্টিভেন বার্গউইন ও সন হিউং-মিনকে দেশে ফেরার অনুমতি দেয় ক্লাব। ব্যক্তিগত কাজে এর মধ্যেই দক্ষিণ কোরিয়া ফিরে গেছেন সন। আর সদ্য সন্তান জন্ম নেওয়ায় নেদারল্যান্ডে পৌঁছেছেন বার্গউইন। তবে দুইজনই ঘরে বসে পুনর্বাসনের কাজ করবেন বলে জানিয়েছে ক্লাবটি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।