Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

আশার আলো দেখছে ইতালি উন্নতির পূর্বাভাস লেভিটের

কোয়ারেন্টাইনে মার্কেল, ব্রিটিশ রানীর ক্যাসল ত্যাগ , বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা ছাড়ালো ১৬ হাজার আক্রান্ত ৩৬৬৮৮০ মৃতু : ১৬০৯৯ সুস্থ : ১০১০৬৫ জন

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৪ মার্চ, ২০২০, ১২:৩৭ এএম | আপডেট : ১:০৪ এএম, ২৪ মার্চ, ২০২০

ইতালিতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণে রেকর্ড সংখ্যক মৃত্যুর পর দিন সংক্রমণের হার হ্রাস পাওয়ায় ও মৃত্যুর সংখ্যা কমে যাওয়ার মধ্য দিয়ে রোববার আশার আলো দেখলেন ইতালীর স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা। নোবেলজয়ী জীববিজ্ঞানী মাইকেল লেভিটও বিশ্ব পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে সংক্রমণ কমে আসবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছেন। এদিকে, ব্রিটেনের এক রাজ-কর্মচারীর দেহে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া যাওয়ায় এবার উইন্ডসর ক্যাসেল থেকে সরিয়ে নেয়া হলো রানি এলিজাবেথকে। অন্যদিকে, স্বেচ্ছা কোয়ারেন্টাইনে গিয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল। গতকাল পর্যন্ত করোনা মহামারিতে বিশ্বজুড়ে আক্রান্তের সংখ্যা ৩ লাখ ৬৬ হাজার ৮৮০ জন। মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১৬ হাজার ০৯৯ জনের। চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়েছেন প্রায় ১ লাখ ১ হাজার ৬৫ জন।
ভ‚মধ্যসাগরীয় দেশ ইতালিতে মাসব্যাপী এই মহামারি সঙ্কটে বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে। সেখানে গত ২৪ ঘণ্টায় আরো ৬০২ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় ৬০ হাজার মানুষ ও মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৬ হাজার ৭৮ জনের। তবে শীর্ষ স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা এর মধ্যেও আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। কারণ সেখানে মৃতের সংখ্যা কমে আসছে। পাশপাশি নতুন সংক্রমণের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কমে ১০.৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। এ বিষয়ে রোববার ইতালীয় নাগরিক সুরক্ষা পরিষেবা প্রধান অ্যাঞ্জেলো বোরেলি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আজ ঘোষণা করা পরিসংখ্যান গতকালের তুলনায় কম।’ তিনি বলেন, ‘আমরা সবাই আশা করি যে, এই পরিসংখ্যান আগামী দিনেও বজায় থাকবে। তবে এখনই নিশ্চিতভাবে কিছু বলা যায় না।’
শনিবারের রেকর্ড মৃতের সংখ্যাটি ইঙ্গিত দিয়েছে যে ইতালীয় কর্তৃপক্ষ যা পদক্ষেপ নিয়েছে তা ব্যর্থ হয়েছে। কিন্তু রোববারের সংখ্যা হঠাৎ তাদের আশা জাগিয়ে তুলেছে। তবে ইতালির সায়েন্টিফিক কমিটির বিশেষজ্ঞ ফ্রাঙ্কো লোকেটিলি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ‘আমাদের অবশ্যই খুব বেশি উৎসাহী বা হতাশ হওয়ার দরকার নেই।’ তিনি বলেন, ‘সংক্রমণ ও মৃত্যু কমে আসার বিষয়টি এমন একটি সঙ্কেত, যা আমরা ইতিবাচকভাবে স্বাগত জানাই।’
স্ট্যানফোর্ডের জীববিজ্ঞানী ও ২০১৩ সালে নোবেলজয়ী মাইকেল লেভিট জানুয়ারি থেকে বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ সংক্রমণ ও মৃত্যুর সংখ্যা বিশ্লেষণ করতে শুরু করেছিলেন। অনেক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ পূর্বাভাস দেয়ার অনেক আগেই তিনি সঠিকভাবে বিশ্লেষন করে বলেছিলেন যে, ‘চীন তার করোনভাইরাস প্রাদুর্ভাবের সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসবে।’ তার কথা পুরোপুরি সত্যি বলে প্রমাণিত হয়েছে। এখন তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলের ক্ষেত্রেও একইরকম পরিণতির পূর্বাভাস দিয়েছেন।
যদিও অনেক মহামারীবিজ্ঞানী কয়েক মাস বা এমনকি কয়েক বছর ধরে ব্যাপক সামাজিক দূরত্ব এবং কয়েক মিলিয়ন মৃত্যুর বিষয়ে সতর্ক করছেন, লেভিট বলেছেন যে, ডেটাগুলো এমন ভয়াবহ দৃশ্যের পক্ষে সমর্থন করে না - বিশেষত যে অঞ্চলে যুক্তিসঙ্গত সামাজিক দূরত্ব ব্যবস্থা রয়েছে সেখানে। তিনি বলেন, ‘আমাদের যা দরকার তা হচ্ছে আতঙ্ক নিয়ন্ত্রণ করা, তাহলে আমরা ভাল থাকব।’
লেভিট চীনের ক্ষেত্রে লক্ষ্য করেছিলেন, গত ৩১ জানুয়ারী করোনাভাইরাসে সেখানে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এর আগের দিন মৃতের সংখ্যা ছিল ৪২। যদিও মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছিল, কিন্তু নতুন সংক্রমণের হার কমে আসছিল। ব্যপারটি এমন যে, গাড়ি এখনও দ্রুত গতিতে চলছে, কিন্তু আগের থেকে গতি বৃদ্ধির হার কমে গেছে। লেভিট জানান, ‘এটি সূচিত করে যে, মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধির হার পরের সপ্তাহের তুলনায় আরও কমবে।’ এর তিন সপ্তাহ পরে, লেভিট চীনা ডেইলি নিউজকে জানিয়েছিলেন, ভাইরাসে সংক্রমণের হার আর বাড়বে না। তিনি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন যে, চীনে মোট প্রায় ৮০ হাজার লোক সংক্রমিত হবে এবং প্রায় ৩,২৫০ জন মারা যাবে। এই পূর্বাভাসটি উল্লেখযোগ্যভাবে সঠিক বলে প্রমাণিত হয়েছিল। ১৬ মার্চ পর্যন্ত চীন মোট ৮০,২৯৮ টি সংক্রমণ এবং ৩,২৪৫ জনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল। ১৪০ কোটি মানুষের দেশ চীনে প্রতিবছর প্রায় ১ কোটি মানুষ মারা যায়।
লেভিট বর্তমানে ৭৮টি দেশের পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করছেন, যেসব দেশে প্রতিদিন ৫০ জনেরও বেশি মানুষ কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছেন। নতুন সংক্রমণের তথ্য বিশ্লেষণ করে তিনি ‘পুনরুদ্ধারের লক্ষণ’ দেখতে পাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘সংখ্যা এখনও গোলমেলে, তবে ধীর বৃদ্ধির সুস্পষ্ট লক্ষণ রয়েছে।’
এদিকে, করোনাভাইরাস সংক্রমণের আশঙ্কায় আগেই বাকিংহাম প্যালেস থেকে ব্রিটিশ রানি এলিজাবেথকে সরিয়ে নেয়া হয়েছিল উইন্ডসর ক্যাসেলে। কিন্তু সেখানেও বিপদ। ক্যাসেলের এক কর্মীর শরীরে কোভিড-১৯ জীবাণু মেলায় রানিকে সেখান থেকে স্থানান্তরিত করা হচ্ছে বলে খবর। যদিও তার কোনও অসুস্থতা নেই, তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ রয়েছেন। এমনকী তিনি নিজেই স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরলস পরিশ্রমের জন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
অন্যদিকে, তার চিকিৎসকের ‘করোনা-পজটিভ’ ধরা পড়ার পরে স্বেচ্ছা কোয়ারেন্টাইনে গিয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল। শুক্রবার ৬৫ বছর বয়সি ম্যার্কেলকে নিউমোনিয়ার প্রতিষেধক ইঞ্জেকশন দিয়েছিলেন তার চিকিৎসক। রোববার জানা যায়, চিকিৎসক ‘করোনা পজটিভ’। তার পরেই স্বেচ্ছা কোয়ারেন্টাইনে চলে যান ম্যার্কেল। এদিন তার দফতর থেকে জানানো হয়েছে, আগামী কয়েক দিন বাড়িতে থেকেই কাজকর্ম করবেন চ্যান্সেলর।
এ মুহ‚র্তে গোটা বিশ্বে আক্রান্তের সংখ্যা সাড়ে ৩ লাখ পেরিয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বার বার সতর্ক করছেন, করোনা-সংক্রমণে বয়স্ক এবং শিশুদের প্রাণের ঝুঁকি বেশি। তথ্য বলছে, করোনা সংক্রমণে এ পর্যন্ত দুনিয়াজুড়ে যে ১৫ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে, তার এক তৃতীয়াংশই ইতালির বাসিন্দা। শনিবার গভীর রাতে এক টেলিভিশন বক্তৃতায় সে দেশের প্রধানমন্ত্রী কন্তে জানান, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সম্ভবত এই প্রথম এত বড় বিপর্যয়ের মধ্যে দিয়ে যেতে হচ্ছে ইতালিকে। তার সঙ্গে কথা বলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। সংক্রমণ রোধে ইতালিকে সাহায্য করতে দ্রুতই সে দেশে পৌঁছবে রুশ সেনা । তবে একই সঙ্গে কন্তে ঘোষণা করেছেন, আগামী ৩ এপ্রিল পর্যন্ত সে দেশে সমস্ত ব্যবসায়িক কাজকর্ম বন্ধ থাকবে।
গত কয়েক দিনের মতো আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যার নিরিখে ইতালির পরেই থাকছে স্পেন এবং ইরান। এ দিন স্পেনে ৪০০ জনের মৃত্যু হওয়ায় সে দেশে মৃতের সংখ্যা ১ হাজার ৭২০ জনে পৌঁছেছে। ইরানের ক্ষেত্রে গত ২৪ ঘণ্টায় ১২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ১ হাজার ৬৮৫ জনের প্রাণ গিয়েছে সে দেশে। আক্রান্ত ২১,৬২৮। মানবিকতার খাতিরে ত্রাণ পাঠাতে চেয়েছিল আমেরিকা। তবে ইরানের শীর্ষনেতা আয়াতোল্লা আলি খামেনেই জানিয়ে দেন, কোনও মার্কিন ত্রাণ গ্রহণ করবে না তার দেশ। খামেনেইয়ের ধারণা, ত্রাণের অছিলায় আরও করোনাভাইরাস পাঠাতে পারে আমেরিকা। আর যদি কোনও চিকিৎসকের দল পাঠায়, তা হলে তাঁদের আসল উদ্দেশ্য হবে এটা দেখা যে ভাইরাস ইরানের কতটা ক্ষতি করতে পেরেছে। সহজ কথায় এ মুহূর্তে আমেরিকার সাহায্যকে নতুন কোনও ষড়যন্ত্রও মনে করছে ইরান। তবে আমেরিকার নিজের পরিস্থিতিও যে খুব সুবিধার নয়, সেটা স্পষ্ট। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কথায়, ‘আমি যেন যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে প্রেসিডেন্ট পদের দায়িত্ব সামলাচ্ছি।’
চীনে গত চার দিনের পর রোববারই প্রথম এক ব্যক্তির দেহে করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। আপাতত বেইজিংগামী সমস্ত বিমানকে অন্য বিমানবন্দরে নামাচ্ছে চিন যাতে স্ক্রিনিংয়ের পরই যাত্রীদের রাজধানীতে আনা যেতে পারে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনা নামাতে হয়েছে মালয়েশিয়াকে। তারই মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনের ঘোষণা, স্কুল খোলা থাকলেও সমস্ত ব্যবসায়িক কাজকর্ম থাকবে সে দেশে। নিউ সাউথ ওয়েলস, ভিক্টোরিয়ার মতো প্রদেশে জরুরি পরিষেবা ছাড়া বাকি সর্বত্র লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। অন্য দিকে, শ্রীলঙ্কায় কারফিউ না মানায় গ্রেপ্তার করা হয় ৩০০ জনকে। সূত্র : লস এঞ্জেলস টাইমস, এএফপি, রয়টার্স।



 

Show all comments
  • f m Santo khan ২৩ মার্চ, ২০২০, ১১:১২ পিএম says : 0
    Good news
    Total Reply(0) Reply
  • Mostafezar Rahman ২৪ মার্চ, ২০২০, ১:১৬ এএম says : 0
    "কোয়ারেন্টাইন,আইসোলেশন, লক-ডাউন এসব উচ্চমাত্রার কথা বার্তা দেশের সাধারন মানুষ বুঝবে না l তাদের বলতে হবে দেশে কারফিউ, ১৪৪ ধারা জারি ,ঘর থেকে বের হলেই পুলিশ মাইর দিবে " l
    Total Reply(0) Reply
  • MD Hamim ২৪ মার্চ, ২০২০, ১:১৭ এএম says : 0
    আমাদের নেতারা করোনা থেকেও বেশি শক্তিশালী।।। তাই আমাদের দেশে এমন পরিস্থিতি হবে না।। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুক।।।
    Total Reply(0) Reply
  • হিমাদ্রী সিকদার ২৪ মার্চ, ২০২০, ১:১৭ এএম says : 0
    আমাদের সরকারের পদক্ষেপগুলো আরও দ্রুত নেওয়া উচিত। প্রতিটা সেক্টরে এতো বেশি দুর্নীতিবাজ লোকজন বসিয়ে রাখছে এখনও যে যার নিজের টা নিয়েই দৌড়াচ্ছে। সরকারের প্রতি অনুরোধ কঠোর ও দ্রুত ভাবে সবকিছুর জন্য ব্যবস্থা গ্রহন করুন।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammad Abul Mamun ২৪ মার্চ, ২০২০, ১:১৭ এএম says : 0
    করোনা ভাইরাস পৃথিবীতে মারামারি হানাহানি সংঘাত সব কিছুকে সর্ব শান্ত করে শান্তিময় এক বিশ্ব উপহার দিচ্ছে।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohmmad Ansary ২৪ মার্চ, ২০২০, ১:১৭ এএম says : 0
    এই রুম থেকেইত মুসলমানদের ধংশের সূত্র বাহির করে, এরাই ইসলাম কে সহ্য করতে পারে না।
    Total Reply(0) Reply
  • Sohel Khan ২৪ মার্চ, ২০২০, ১:১৭ এএম says : 0
    "আমরা মহামারীর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছি। আমরা শারীরিক ও মানসিকভাবে মারা গেছি, আর কী করতে হবে তা আমরা জানি না। পৃথিবীতে সমস্ত সমাধান শেষ হয়ে গেছে। একমাত্র সমাধান আকাশের কাছে -ইতালির প্রধানমন্ত্রী কন্টি
    Total Reply(0) Reply
  • Ibrahim Hossain ২৪ মার্চ, ২০২০, ১:১৮ এএম says : 0
    সময়ের অপেক্ষা। বাংলাদেশের মানুষও যেভাবে চলতেছে, তাতে কিছুদিন পর আমি, আপনি আমরা অনেকেই থাকবো না।
    Total Reply(0) Reply
  • Shah Imran Shawpon ২৪ মার্চ, ২০২০, ১:১৮ এএম says : 0
    যা হবার তা হবেই,আল্লাহ্ যেটা ভালো মনে করবেন সেটাই হবে।তবে নামাজ পরে দোয়া করবো যেন এই আসন্ন মহামারি থেকে মুক্তি পাই
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনাভাইরাস

৪ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ