নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ইউরোপিয়ান ফুটবল বর্তমানে অর্থনৈতিক দুর্দশায় নিমজ্জিত। মহামারি করোনাভাইরাসের প্রভাবে এই সংঙ্কট আরও প্রকট হয়ে উঠতে পারে। ক্লবগুলো জারি করেছে উচ্চ সতর্কতা। কেউই বলতে পারছেন না-কবে নাগাদ এই সমস্যার সমাধান হবে। এখন এই সঙ্কটে যেসব বিষয় মুখ্য হয়ে উঠতে পারে-
কিভাবে শেষ হবে লিগগুলো?
করোনাভাইরাস, ফুটবল
লিগ শেষ করার ক্ষেত্রে সামনে আচে তিনটি পদ্ধতি। প্রথমেই আসে যখনই সম্ভব হবে খেলা শেষ করা। দ্বিতীয় বিকল্পটি হচ্ছে, ক্লোজড ডোরে খেলা এবং তৃতীয়ত লিখিতভাবে লিগ বয়কট ঘোষণা করা। তবে বেশিরভাগ ক্লাবগুলো চায় লিগের সমাপ্তি। যদিও বিপুল আর্থিক ক্ষতির বিষয়টিও সামনে আসছে।
ভবিষ্যত ঝুঁকির আশঙ্কা
ক্লাবগুলো আছে চরম আর্থিক ঝুঁকির সম্মুখীন। সম্প্রচার স্বস্ত¡ পাওয়া টেলিভিশন কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে তারা তাদের অর্থ বুঝে পাচ্ছে না। এত করে চলতি মাস থেকে জুন পর্যন্ত ব্যয় নির্বাহ কঠিন হয়ে পড়বে তাদের। অনেক ক্লাব দেউলিয়াও হতে পারে। সুতরাং, ফিনানশিয়াল ফেরার প্লেতে কিছুটা নমনীয়তার প্রয়োজন মনে করছেন অনেকেই।
খেলোয়াড়দের কোর্টে বল
প্রায় প্রতিটি ক্লাবই ব্যয় সংকোচনের জন্য খেলোয়াড়দের বেমন কমানোর কথা ভাবছে। কিছু ক্ষেত্রে বেতনের ১০-২০ ভাগ কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। অবশ্য মৌসুম বাতিল হলে সমস্ত চুক্তিই বাতিল হয়ে যাবে।
চুক্তির মেয়াদ শেষ ৩০ জুন
ধার এবং মূল চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে চলতি বছরের জুনে। তাই জুলাই থেকে চুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর প্রক্রিয়া চালূ হবে। সব সংস্থাই জানাচ্ছে, জুনে চুক্তি বাতিলের কোন ইচ্ছাই তাদের নেই।
চুক্তির দরপতন
ইতিমধ্যেই সারাবিশ্বের প্রায় ১০০ মিলিয়ন মানুষ চায় না এবারের মৌসুম ধারাবাহিকভাবে চলুক। এবার বাধ্যতামূলক প্রক্রিয়ায় চুক্তির দরপতন হতে পারে।
সংক্ষিপ্ত ট্রান্সফার মার্কেট
যদি জুলাই নাগাদ লিগ বন্ধ হয়, তাহলে ইতিহাসের সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত মার্কেটে পরিনত হতে পারে এবারের গ্রীষ্মকালীন ট্রান্সফার মার্কেট। কম সময়ে বেশি ট্রান্সফার সম্ভব নয়। আবার ২০২০-২১ মৌসুম শুরু হবে একটু জদলি, যেহেতু ইউরো ২০২১ও চলবে।
লোনই হতে পারে ভরসা
যদি ক্লাবগুলোর বাধ্যতামূলকভাবে ৩০ জুনের মধ্যে বেচা-কেনা শেষ করতে হয়, তাহলে সব দলের পক্ষে কম সময়ে খেলোয়াড় ক্রয়-বিক্রয় সম্ভব হবে না। সেক্ষেত্রে লোনই হতে পারে ভরসা।
বিশৃঙ্খল ২০২১
যদি পরিস্থিতি দ্রæতই স্বাভাবিক হয়ে না ওঠে, তাহলে আগামী বছরের সূচী হবে খুবই সংকীর্ণ। সেক্ষেত্রে বিশৃঙ্খল হয়ে উঠতে পারে ২০২১ মৌসুম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।