পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভারতে মুসলমান নারী-পুরুষ হত্যা ও নির্মম নির্যাতন বন্ধের দাবি জানিয়ে পার্লামেন্ট অব ওয়ার্ল্ড সূফীজের প্রেসিডেন্ট শাহসূফী সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল-হাসানী বলেছেন, ভারতবর্ষ সহস্র বছর মুসলমানরা শাসন করলেও কোথাও কোন মন্দির ভাঙা ও অন্য ধর্মের কাউকে জোর করে ধর্মান্তরিত করা হয়নি। আজ দিল্লিতে মুসলমানদের মসজিদ, ধর্ম গ্রন্থ পবিত্র কোরআন ও আবাসস্থল পুড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। হত্যা ও নির্যাতন করা হচ্ছে নিরীহ নিরপরাধ মুসলমানদের।
গতকাল শনিবার উত্তর হালিশহর চৌধুরী পাড়া মসজিদ সংলগ্ন মাঠে খাজা গরীবে নাওয়াজ (র.)-এর ওরশ উপলক্ষে ২৬নং ওয়ার্ড মইনীয়া যুব ফোরাম আয়োজিত মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন, খাজা গরীবে নাওয়াজ ও নিজাম উদ্দীন আউলিয়াসহ বহু অলি আউলিয়া ভারতের মাটিতে ইসলামের দাওয়াত দিয়েছেন। বহু ভাষা ও ধর্মের দেশ ভারতে যুগের পর যুগ মানুষ সম্প্রীতি ও সহাবস্থানের মধ্যে বসবাস করে আসছেন। তিনি এ জঘন্য ও নির্মম হত্যা নির্যাতনের তীব্র নিন্দা জানান।
মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন উদযাপন কমিটির সভাপতি মো. বাবর। বিশেষ অতিথি ছিলেন শাহ মো. সামশুল আলম সানজরী মাইজভান্ডরী, ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল হাশেম, লায়ন মো. হোসেন ইলিয়াস। প্রধান বক্তা ছিলেন মুফতী বাকী বিল্লাহ আল-আযহারী। বিশেষ বক্তা ছিলেন আল্লামা এনাম রেজা প্রমুখ।
মোদিকে বয়কটের আহবান
জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়া মাদরাসার অধ্যক্ষ মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ অছিয়র রহমান ভারতের নিরীহ মুসলমানদের ওপর মোদি সরকারের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে কট্টরপন্থী হিন্দুরা জুলুম অত্যাচার, খুন, নির্বিচারে হত্যাকান্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। গতকাল এক বিবৃতিতে তিনি এ নিন্দা জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।