পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের সাহেবপাড়া এলাকায় জমে থাকা গ্যাস বিস্ফোরণে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় মায়ের পর এবার না ফেরার দেশে পারি জমিয়েছেন ছেলে। তার নাম কিরণ মিয়া (৫০)। সোমবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। এ নিয়ে আগুনের ঘটনায় গতকাল সন্ধা পর্যন্ত দুজনের মৃত্যু হলো। আগুনে তার শরীরের ৭০ শতাংশ পুড়ে গেছে। এর আগে সোমবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান কিরণের মা নুরজাহান বেগম (৭০)।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) বাচ্চু মিয়া জানান, সোমবার রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কিরণের মৃত্যু হয়। ঢামেকের মর্গে ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, গত সোমবার ভোরে সিদ্ধিরগঞ্জ ও ফতুল্লা থানা সীমান্তবর্তী সাইন বোর্ড সাহেব পাড়া এলাকার একটি বাসায় জমে থাকা গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৮ জন দগ্ধ হন। এ ঘটনায় ইতোমধ্যে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। বর্তমানে চিকিৎসাধীন দগ্ধরা হলেন-আবুল হোসেন ইমন (২৩), তার ছোট ভাই মাদরাসা ছাত্র আপন (১০), তাদের চাচা মো. হিরন মিয়া (৩০), হিরনের স্ত্রী মুক্তা বেগম (২০), তাদের মেয়ে লিমা (৩) এবং ইমনের ফুপাতো ভাই স্কুল ছাত্র কাউছার আহমেদ (১৩)।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনিস্টিটিউট এর সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন জানান, দগ্ধদের মধ্যে ইমনের শরীরের ৪৫ শতাংশ, হিরনের ২২ শতাংশ, কাউছারের ২৫ শতাংশ, মুক্তার ১৫ শতাংশ, লিমার ১৪ শতাংশ ও আপনের শরীরের ২০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। এছাড়া মৃত কিরণ ও নুরজাহান যথাক্রমে ৭০ শতাংশ ও ১০০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।