পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চীন ও দক্ষিণ কোরিয়া থেকে যারা বাংলাদেশে আসছেন সরকার তাদেরকে পর্যবেক্ষণে রাখা হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধে এমন পদক্ষেপের কথা জানান তিনি। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে ইউনিভার্সেল পিরিয়ডিক রিভিউয়ের বাস্তবায়ন উপলক্ষে এক কর্মশালা শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা জানান।
ড. মোমেন বলেন, চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে করোনাভাইরাসের উৎপত্তি। তাই চীন ও দক্ষিণ কোরিয়া থেকে যারা দেশে আসছেন, তাদের হিসাব-নিকাশ ও পর্যবেক্ষণে রাখবে সরকার। তিনি আরো বলেন, যারা ওইসব জায়গা থেকে আসবে তাদের নাম-ঠিকানা নিয়ে রাখবো যাতে করে কোনো ঘটনা ঘটলে আমরা বুঝতে পারি।
বাংলাদেশের বেশকিছু উন্নয়ন প্রকল্পে (যেমন-পদ্মা সেতু, পায়রা ও বড়পুকুরিয়া বিদ্যুৎকেন্দ্র) অনেক চীনা কর্মী জড়িত রয়েছেন। এসব চীনা কর্মীর সঙ্গে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষও কাজ করছেন, এর ফলে কোনো সমস্যা হবে কি না জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এতে কোনো অসুবিধা নেই। ভাইরাস না থাকলে অসুবিধা কোথায়? বিমানবন্দরে স্ক্যান চালু প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, আমরা কোনো ভ্রমণ সতর্কতা দেইনি। আমরা কোনো আতঙ্ক সৃষ্টি করতে চাই না। আমরা চলাচলে কোনো রেসট্রিকশন দেইনি, শুধু বলেছি আমরা সতর্ক থাকবো।
চীন থেকে বাংলাদেশি নাগরিকদের ফিরিয়ে আনার বিষয়ে ড. মোমেন বলেন, চীনের উহান থেকে দেশের মানুষদের ফিরিয়ে আনতে বাংলাদেশ, ভারতসহ অনেক দেশ আবেদন করেছে। তবে চীন সরকারের অনুমতি ছাড়া আমরা তাদের আনতে পারবো না। এ বিষয়ে আলোচনা চলছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।