পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘কয়েকদিন ধরে আমার মনে হচ্ছে সরকার পতনের একটি পথ পাওয়া গেছে। তা হচ্ছে আজ ৪ তারিখ আর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন হচ্ছে ৩০ তারিখ। আর এই ৪ থেকে ৩০ তারিখ অর্থাৎ ২৬ দিনের মধ্যে সরকার পতন করা সম্ভব।’- বিএনপি'র ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু এসব কথঅ বলেছেন।
দুদু বলেন, ২০২০ সালের ৩০ জানুয়ারি সরকারের বিষ নামিয়ে দেব। কর্মসূচি দেয়া হয়ে গেছে, ফলাফল ৩০ তারিখ। এখন আর কেউ বলবেন না কর্মসূচি দেন।
আজ শনিবার (০৪ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে জিয়া পরিষদের উদ্দ্যোগে বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জিয়া পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান কবির মুরাদের স্মরণে নাগরিক স্মরণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি'র এই শীর্ষ নেতা বলেন, কিভাবে সম্ভব (সরকার পতন) তাহলো আপনারা সবাই ভোট দিতে যাবেন। রাস্তায় নামেন। এই রাজধানীতে বিএনপি'র কমপক্ষে ৩০ থেকে ৪০ লাখ ভোটার ও সমর্থক আছে। এবং বিএনপি'র ও অঙ্গসংগঠনের কমিটিভুক্ত আছে প্রায় আড়াই লাখ। সবাইকে নামান। এটা ভাবেন আপনি নিজে নামলে ঢাকাবাসীও নামবে এবং এই ঢাকা শহরকে ঘিরে রাখবে।
দুদু আরও বলেন, চোর ঠেকানোর মতো করে ঠেকাতে হবে। তাহলে যে সমাবেশ হবে এই সমাবেশের মাধ্যমে সরকারকে নাড়িয়ে দেয়া যাবে। এবং পতনও ঘটতে পারে। তাই এই কয়দিন আর কেউ বলবেন না কর্মসূচি দেন, কারণ কর্মসূচি দেয়া হয়ে গেছে। ফলাফল ত্রিশ তারিখ। এটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে নেন যে একটি নির্বাচন একটি সরকারকে কতটা বিপদে ফেলতে পারে।
জিয়া পরিষদের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম সলিমুল্লাহ খানের সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়া স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।