নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
জহুর আহমদ চৌধুরী বিভাগীয় স্টেডিয়াম আইসিসি অনুমোদিত টেস্ট প্লেয়িং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট মাঠ। বাংলাদেশ দলের জন্য এটি লাকি ভেন্যু। ২০১১ বিশ্বকাপের আগে এ মাঠকে ক্রিকেট উপযোগী করতে বড় ধরনের সংস্কার করা হয়েছিল। এরপর আর কোন সংস্কার হয়নি মাঠের। বর্তমানে মাঠের ঘাসের রং বিবর্ণ হয়ে যাওয়ায় সংস্কার কাজের হাত দিচ্ছে বিসিবি। গত বছর থেকে মাঠের কিছু কিছু স্থানে ঘাসের রংয়ের পরিবর্তন পরিলক্ষিত হচ্ছে। সবুজ ঘাসগুলো হয়ে যাচ্ছে হালকা লালচে। তাই বিসিবি মাঠ সংস্কারের জন্য উদ্যোগ নিয়েছে। ইতোমধ্যে বিসিবির কাছে মাঠ সংস্কার ও গ্যালারীর ভাঙ্গা চেয়ারগুলোর পরিবর্তনসহ আনুষঙ্গিক বিষয় নিয়ে একটি বাজেটও ভেন্যু থেকে পাঠানো হয়েছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে মাঠের সংস্কার, গ্যালারীর ভাঙ্গা চেয়ার পরিবর্তনসহ অন্যান্য কাজ শুরু হবে।
জানা গেছে, মাঠের পাঁচ থেকে ছয় ইঞ্চি মাটি উপড়ে ফেলা হবে। এরপর মাঠে দেয়া হবে বালি (সিলেট স্যান্ড)। তারপর ঘাস লাগানো হবে। এ মাঠকে সবুজ ঘাসে রূপান্তরিত ও খেলার উপযোগী করতে কমপক্ষে সময় লাগবে ছয় মাস। আর তা যদি হয়ে থাকে তাহলে চলতি বছরের সিংহভাগ সময় পর্যন্ত জহুর আহমদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ মাঠে গড়ানোর সম্ভাবনা কম। কোন বিদেশি দল খেলার জন্য বাংলাদেশ সফরে আসলে এ ভেন্যুতে কোন না কোন ম্যাচ হয়ে থাকে। সে দৃষ্টিকোণ থেকে মার্চে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল বাংলাদেশ সফরে আসবে। খেলবে একটি টেস্ট ও পাঁচটি টি-টোয়েন্টি। এছাড়া জুনে অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ সফরে আসবে, খেলবে দুটি টেস্ট। ফলে মাঠ সংস্কারের কারণে চট্টগ্রামের ক্রিকেট পাগল দর্শকরা খেলা দেখা থেকে বঞ্চিত হবে। সেক্ষত্রে ভাগ্য খুলে যেতে পারে সিলেটবাসীর। জাতীয় দলের বেশকিছু ম্যাচ পেতে পারে দৃষ্টিনন্দন সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামটি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।