পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1720298526](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিয়ের প্রলোভন ও ভয়ভীতি দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে মিরপুর থানার এসআই আব্দুর রকিব খান বাপ্পিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে এক তরুণী রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করার পরিপ্রেক্ষিতে তাকে গ্রেফতার করা হয়। পরে গতকাল আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
অভিযুক্ত আব্দুর রকিব খান বাপ্পি মিরপুর থানার এসআই হিসেবে কর্মরত। তার গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের তারাইলে। তিনি আড়াই বছর আগে এসআই পদে চাকরিতে যোগদান করেন। তবে দীর্ঘ ৫ বছর থেকে এক তরুণীর সাথে প্রেমের সর্ম্পক ছিল বলে অভিযোগ উঠেছে। শুধু তাই নয়, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ওই তরুণীকে একাধিকবার ধর্ষণও করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী ওই তরুণী জানান, বাপ্পি দীর্ঘ পাঁচ বছর থেকে তার সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলেন। কিন্তু সম্প্রতি সে বিয়ে না করার জন্য টালবাহানা শুরু করে। তবে গত বৃহস্পতিবার সকালে তাকে এসআই আগারগাঁও এলাকার একটি বাসায় নিয়ে যান। সেখানে যাওয়ার পর ওই তুরুণীকে কিছু গোপন ভিডিও দেখিয়ে তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছেড়ে দেওয়ার ভয় দেখান এবং আবার জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। পরে সেই বাসা থেকে বের হয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় যাওয়ার পর এসআই এর পক্ষে পুলিশ বিষয়টি মিমাংসা করার চেষ্টা করে। কিন্তু মিমাংসা না হলে ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়ের পর এসআইকে গ্রেফতার করা হয়।
শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানে আলম মুনশি বলেন, মামলা নথিভুক্ত হওয়ার পর ধর্ষণের আলামত পরীক্ষা ও সংগ্রহের লক্ষ্যে ভুক্তভোগীকে ঢামেক হাসপাতালের ওসিসিতে পাঠানো হয়েছে। আর অভিযুক্ত বাপ্পিকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।