Inqilab Logo

বুধবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০ আশ্বিন ১৪৩১, ২১ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

মাদক-যানজটমুক্ত ওয়ার্ডের প্রত্যয়

ঢাকা দক্ষিণ সিটি নির্বাচন : ১, ২, ৪, ৫ ও ৭৪ নং ওয়ার্ড

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১:০৮ এএম

মাদক ও যানজটমুক্ত এলাকা গড়তে চান ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের খিলগাঁও ও সবুজবাগ থানার আওতাধীন ১, ২, ৪, ৫ ও ৭৪ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী। এ কয়েকটি ওয়ার্ডে ড্রেনেজ, যানজট এবং মাদক বাসিন্দাদের ভোগান্তির কারণ। স্থানীয় এমপি সাবের হোসেন চৌধুরী ও সিটি কর্পোরেশনের মেয়রের সহায়তা নিয়ে আধুনিক ওয়ার্ড গড়তে চান কাউন্সিলর প্রার্থীরা। প্রত্যেক ওয়ার্ডে খেলার মাঠ, কমিউনিটি সেন্টার নির্মাণ ও সংস্কার, মূল সড়কগুলো বড় করে যানজট নিরসন করা, মাদক ও চাঁদাবাজি, ভূমিদখল মুক্ত রেখে বসবাস যোগ্য শান্তিপূর্ণ ওয়ার্ড করতে চান তারা।
খিলগাঁ ‘এ’ এবং সি জোন খিলগাঁও কলোনী ‘সি’ নিয়ে গঠিত ১ নং ওয়ার্ড। গত ৫ বছরে ওয়ার্ডে ব্যাপক দৃশ্যমান উন্নয়ন হয়েছে। মাস্টার প্ল্যানের আওতায় তৈরী হওয়া এ ওয়ার্ডে নতুন কিছু করার সুযোগ না থাকলেও ড্রেনেজ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন হয়েছে। যা কিছুদিন আগেও বৃষ্টিতে এই ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের ভোগান্তির অন্যতম কারণ ছিল। এই ওয়ার্ডটি পুরোপরি সবুজ এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। অন্য ওয়ার্ডের জনগণ এ রাস্তা দিয়ে মূল ঢাকায় বের হওয়া এবং কয়েকটি নামীদামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থাকার কারণে সকাল ও বিকালে প্রচুর যানজট তৈরী হয়।
ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিল ওয়াহিদুল হাসান মিল্টন এবং খিলগাঁও থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলম। ওয়ার্ডে বিএনপির কয়েকজন প্রার্থী থাকলেও তারা প্রকাশ্যে প্রচারণা চালাতে দেখা যায়নি। কথা বলার চেষ্টা করলেও তারা আগ্রহ প্রকাশ করেন নি। তবে জানা যায় তারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
ওয়াহিদুল হাসান মিল্টন স্থানীয় এমপি সাবের হোসেন চৌধুরী ও মেয়র সাঈদ খোকনের সঙ্গে সুসম্পর্কের কারণে এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন কাজ করেছেন। এলাকাবাসীরাও তার কাজের প্রশংষা করছেন। মিল্টন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এবং ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। মিল্টন ইনকিলাবকে বলেন, খিলগাঁও এলাকায় সামাজিক সংগঠন জাগরণী সংসদ এর মাধ্যমে খেলাধূলা-সাংস্কৃতিক উন্নয়নে ভূমিকা রেখেছি। ওয়ার্ডের সি: ব্লকের প্রতিটি রাস্তার গেইট নির্মাণ পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, মশকনিধন, ডেনেজ ব্যবস্থা উন্নয়নের মাধ্যমে পানিবদ্ধতা দুরিকরণসহ বিভিন্ন নাগরিক সমস্যা সমাধানে পরিকল্পনা মাফিক আদর্শ ওয়ার্ড বিনির্মাণ কাজ করেছেন।
আরেক কাউন্সিলর প্রার্থী খিলগাঁও থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলম ইনকিলাবকে বলেন, এ ওয়ার্ডে নতুন কিছুই করার নেই। রাস্তাঘাট, ড্রেনেজ সংস্কার, পরিচ্ছন্নতা কাজই মূল। যদি দলের মনোনয়ন পাই এবং কাউন্সিলর হই তাহলে সুন্দর আধুনিক ওয়ার্ড গড়ার চেষ্টা করবো। বৃদ্ধদের জন্য বিনোদন ক্লাব প্রতিষ্ঠা করবো। তরুণদের সাথে নিয়ে মাদক সমস্যা দূর করবো।
২ নং ওয়ার্ড: খিলগাঁও থানার গড়ান এলাকা নিয়ে গঠিত এ ওয়ার্ড। এখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর আনিসুর রহমান, ২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দীন মজুমদার। বিএনপি প্রার্থীরা হলেন, সাবেক কাউন্সিলর এবিএম এনামুল হক কাইয়ুম, ইউনুস মৃধা, হাবিবা চৌধুরী বিথী। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আনিসুর রহমান ছাত্রনেতা হিসেবে ব্যাপক জনপ্রিয়। গতবার ছাত্রনেতাদের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে একমাত্র আনিস আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। ইতোমধ্যে এলাকার উন্নয়নে ব্যাপক কাজ করেছেন বলে জানান আনিস। তিনি বলেন, রাস্তাঘাটের উন্নয়ন ও পানিবদ্ধতা দূর করার জন্য সিটি কর্পোরেশন থেকে ব্যাপক কাজ করা হচ্ছে, চলমান কাজগুলো শেষ হলে এলাকার চিত্র পাল্টে যাবে। এছাড়া এলাকার মাদক সমস্যা এখন আর নেই। আগামীতে যদি আবার দলের মনোনয়ন পাই এবং জনগণ ভোট দিয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিতকরে তাহলে কমিউনিটি সেন্টার করা, খেলার মাঠের উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করবো। প্রত্যেক রাস্তায় সিসি ক্যামেরা লাগানোর প্রস্তুতি ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে। সামনে কাজ শুরু হবে। সর্বাপতি একটি আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন ওয়ার্ড গড়ে তোলার চেষ্টা করবো।
২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দীন মজুমদার এর আগে এই ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। গত নির্বাচনেও দলের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। তিনি ইনকিলাবকে বলেন, দলের মনোনয়নের ব্যাপারে আশাবাদি তিনি। যদি মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচিত হতে পারি তাহলে, খেলার মাঠের সংস্কার, কমিউনিটি সেন্টার তৈরী, লাইব্রেরী প্রতিষ্ঠা করবো। চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, অসামাজিক কাজ বন্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলবো। রাস্তা উপরে অবৈধ বাজার থাকবেনা, গরীব ছাত্র-ছাত্রীদের বৃত্তির ব্যবস্থা করবো। অপরাধ বন্ধে রাস্তায় সিসি ক্যামেরা লাগাবো।
৪ নং ওয়ার্ড:
পূর্ব বাসাবো, পশ্চিম বাসাবো, উত্তর বাসাবো, দক্ষিণ বাসাবো, উত্তর-পূর্ব বাসাবো, মধ্য বাসাবো, বাসাবো ওহাব কলোনী, মাদারটেক এলাকা নিয়ে এ ওয়ার্ড। এখানে ভোটার সংখ্যা প্রায় ৬৮ হাজার। এছাড়া এই ওয়ার্ড দিয়ে দক্ষিণ বনশ্রী, ৭৩ ও ৭৪ নং ওয়ার্ড দক্ষিণগাও ইউনিয়েনের বাসিন্দারা যাতায়াত করে। ওয়ার্ডের প্রধান সমস্যা যানজট, পানিবদ্ধতা ও মাদক।
এখানে বিএনপির ভোটারদের প্রাধান্য রয়েছে। গতবার বিএনপির কাউন্সিলর হয়েছেন গোলাম হোসেন। এছাড়া আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের মধ্যে অন্তঃকলহ প্রচুর। এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, রাস্তার ড্রেনেজ উন্নয়নে কাজ চলছে, প্রায় প্রত্যেকটি রাস্তা খুড়ে রাখা হয়েছে। কিছু কাজ শেষের দিকে আবার কিছু অর্ধেক অবস্থায় রয়েছে।
এখানে বিএনপির প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর গোলাম হোসেন এবং আব্দুর রহিম। আওয়ামী লীগের প্রার্থী ৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাসুদ হাসান শামীম, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি গোলাম মোস্তফা, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন,
মাসুদ হাসান শামীম ইনকিলাবকে বলেন, গতবার দলের মনোনয়ন পেয়েছিলাম কিন্তু দলের অভ্যন্তরীন কোন্দলে পরাজিত হই। এবার এ সমস্যা থাকবেনা। দলের মনোনয়ন পাব এবং জয় লাভ করবেন বলে আশাবাদি তিনি। শামীম বলেন, জনপ্রতিনিধি না হলেও এলাকার মানুষের সুখে দুঃখে সব সময় পাশে আছি, আগামীতে কাউন্সিলর হলে জনসেবা করার গতি আরো বৃদ্ধি পাবে।
আরেক প্রার্থী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি গোলাম মোস্তফা ইনকিলাবকে বলেন, গতবার নির্বাচিন করেছি কিন্তু সামান্য কিছু ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হই। এখানে আওয়ামী লীগের অন্য প্রার্থীদের চেয়ে আমার জনপ্রিয়তা বেশি তা প্রমাণিত। তাই এবার দলের মনোনয়ন পাব বলে আত্মবিশ্বাসী তিনি। তিনি বলেন, মাদক নির্মূল করা আমার প্রধান টার্গেট, অতীতে মাদক নির্মূল করতে যেয়ে প্রাণনাশেরও হুমকি পেয়েছি, আমার কর্মকা- সম্পর্কে এলাবাসী অবগত। যানজট নিরসনে বিশেষ পরিকল্পনা নিয়ে তা সমাধান করার চেষ্টা করবো।
আওয়ামী লীগের আরেক প্রার্থী মনির হোসেন ইনকিলাবকে বলেন, কাউন্সিলর হতে পারলে পানিবদ্ধতা দূর করা, মাদক নির্মূল ও যানজট দূর করা এবং একটি মডেল ওয়ার্ড করার চেষ্টা করবো।
৫ নং ওয়ার্ড:
মায়াকানন, সবুবাগ, উত্তর মুগদাপাড়া ডেপুটি কলোনী, আহম্মেদ বাগ, রাজারবাগ উত্তর ও দক্ষিণ, কদমতলা বাসাবো, পূর্ব বাসাবো এলাকা নিয়ে এই ওয়ার্ড। এ ওয়ার্ডে ইতোমধ্যে ব্যাপক উন্নয়ন কাজ হয়েছে। বেশিরভাগ রাস্তা পাকা, মাদকের সমস্যাও কমেছে। মশক নিধন অভিযানে ব্যাপক কাজ করেছে ওয়ার্ডটি। তবে মূল সড়ক সরু হওয়ায় যানজটের ভোগান্তি বাসিন্দাদের। পুরো খিলগাও ও সবুজবাগ থানার একই সমস্যা। ইতোমধ্যে বর্তমান কাউন্সিলর আশ্রাফুজ্জামান ফরিদ স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও এমপি সাবের হোসেন চৌধুরীর সমন্বয়ে সবুজবাগ থানার মূল রাস্তাগুলো বড় করার জন্য পরিকল্পনা জমা দিয়েছেন। এই রাস্তাগুলো ৬০ ফিট করার কাজ আগামী মে অথবা জুন মাসে শুরু হবে। তখন খিলগাঁও ও সবুজবাগ থানার বাসিন্দাদের কষ্ট অনেকটা লাঘব হবে।
এখানে আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর প্রার্থীরা হলেন, বর্তমান কাউন্সিলর ও সবুজবাগ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আশ্রাফুজ্জামান ফরিদ, সবুজবাগ থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক চিত্তরঞ্জন দাস, ৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাসুদ পারভেজ আকন্দ। বিএনপি প্রার্থী মো. হুমায়ুন।
বর্তমান কাউন্সিলর মো. আশ্রাফুজ্জামান ফরিদ ইনকিলাবকে বলেন, এলাকার বেশিরভাগ সমস্যা সমাধান করেছি। পুরো থানার রাস্তা বড় করার জন্য স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও এমপি সাবের হোসেন চৌধুরীর সহায়তায় ইতোমধ্যে মূল রাস্তা ৬০ ফিট করার পরিকল্পনা অনুমোদন হয়েছে। আগামীতে কাজ শুরু হবে। একটি কবরস্তান করার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু জমির মামলা সংক্রান্ত কারণে তা আটকে আছে। আশা করি তা দ্রুত সমাধান হবে। এছাড়া নির্বাচিত হতে পারলে একটি কমিউনিটি সেন্টার, মাতৃসদন করার পরিকল্পনা রয়েছে।
থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক চিত্তরঞ্জন দাস ইনকিলাবকে বলেন, কাউন্সিলর হতে পারলে উন্নয়ন কাজে সরাসরি ভূমিকা রাখা যায় তাই তিনি কাউন্সিলর প্রার্থী। দলের মনোনয়ন পেলে নির্বাচন করবেন তা না হলে করবেন না। সমাজকে মাদকমুক্ত করার জন্য সবাইকে নিয়ে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলবেন। চাঁদাবাজি ও ভূমি দখল বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
মাসুদ পারভেজ আকন্দ ইনকিলাবকে বলেন, দলের মনোনয়ন প্রত্যাশী তিনি। নির্বাচিত হলে মাদক, চাঁদাবাজ ও যানজটমুক্ত আধুনিক ওয়ার্ড গড়বেন তিনি।
৭৪ নং ওয়ার্ড:
সবুজবাগ থানা ও খিলগাঁও দুই থানার অংশ দক্ষিণগাও ইউনিয়নের ওয়ার্ড ৭৪ নম্বর। সিটি কর্পোরেশনের বর্ধিত ওয়ার্ডের একটি এটি। এক বছরও হয়নি কাউন্সিলর নির্বাচন হয়েছে এখানে। ওয়ার্ডের উন্নয়ন তেমন একটা হয়নি। এখানের বাসিন্দাদের মাদারটেক, বাসাবো হয়ে খিলগাঁও মূল সড়কে এসে এরপর যার যার কর্মস্থল মতিঝিল বা পল্টন বা অন্য এলাকায় যেতে হয়। এছাড়া দক্ষিণ বনশ্রী হয়ে রামপুরা ব্রিজ দিয়ে মূল ঢাকায় আসতে হয়।
এ ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান কাউন্সিলর ৭৪ নং ওয়ার্ড যুবলীগ সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, দক্ষিণগাও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফজর আলী। বিএনপির প্রার্থী আব্দুল হান্নান খান।
কাউন্সিলর আবুল কালাম আজাদ ইনকিলাবকে বলেন, ওয়ার্ড কাউন্সিলর হয়ে ১ বছর দায়িত্ব পালন না করতে পারলেও ব্যাপক উন্নয়ন মূলোক কাজ করা হয়েছে। ডেঙ্গু নিধনে ধারাবাহিকভাবে পরিচ্ছন্ন ও ওষুধ দেওয়ার ফলে এ ওয়ার্ডকে ডেঙ্গুর ভয়াবহতা থেকে রক্ষা করতে পেরেছি। রাস্তাঘাটের উন্নয়নে স্থানীয় এমপি সাবের হোসেন চৌধুরীর সহায়তায় নজিরবিহীন কাজ করেছি। যা আমার জনগণের কাছে ওয়াদা পালনে ৯০ ভাগ কাজের সম্পন্নের পথে। ৫ বছর সময় পেলে অবশ্যই এ ওয়ার্ডকে মডেল হিসেবে রূপান্তর করতে পারতেন বলে দাবি তার।
আরেক প্রার্থী দক্ষিণগাও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফজর আলী ইনকিলাবকে বলেন, দলের মনোনয়ন পেলে নির্বাচন করবেন, না হয় দলের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করবেন। কাউন্সিলর হতে পারলে রাস্তাঘাটের উন্নয়ন করবেন, মাদক সমস্যা দূর করবেন। এলাকার ভূমিদস্যু ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
বিএনপি প্রার্থী আব্দুল হান্নান খান ইনকিলাবকে বলেন, কাউন্সিলর হতে পারলে এলাকার সবাইকে নিয়ে যা যা উন্নয়ন কাজ প্রয়োজন সেই কাজগুলো করবেন। একটি সুন্দর ওয়ার্ড গড়ার চেষ্টা করবেন।

 

 

 



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: মাদক

২২ অক্টোবর, ২০২২
২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ