বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
হাজার হাজার মানুষের শ্রদ্ধা,ভালবাসা আর চোখের জলে বিদায় নিলেন নাজিরপুর সাতকাছিমিয়া আরাবিয়া মাদরাসা’র অন্যতম প্রবীণ আলেম, দক্ষিণ বঙ্গের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শাইখুল হাদীস, পীরে কামেল, লাখো ওস্তাদের ওস্তাদ হযরত মাওলানা রফিক আহম্মেদের (মহল্লী হুজুর) জানাযায় জনতার ঢল। সাতকাছিমিয়া আরাবিয়া মাদরাসা’র সূত্রে জানা যায়, শনিবার হঠাৎ বেশি অসুস্ত হয়ে পড়লে সাথে সাথে নাজিরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় এবং রাত ৯ টার সময় সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহী ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। রবিবার সকাল ৮ টায় হুজুরকে তার নিজ বাসভবন থেকে সাতকাছিমিয়া আরাবিয়া মাদরাসা মাঠে নিয়ে আসা হয়। জানাযার নামাজে ইমামতি করেন মরহুমের বড় সাহেবজাদা মুফতি আল মামুন (মহল্লী)। বাংলাদেশের বিভিন্ন মাদরাসার ওলামায়েকেরাম, বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও নাজিরপুরের আপামর জন সাধারণ এই নামাজে জানাযায় অংশগ্রহণ করেন। মহল্লী হুজুরের মৃত্যুতে দক্ষিণ বঙ্গ একজন প্রকৃত মুরুব্বীকে হারালো। মহল্লী হুজুর তার ব্যক্তিগত জীবন খুবই সাধারণভাবে কাটিয়েছেন। তিনি প্রায় ৪০০ এর অধিক স্থানে পায়ে হেটে ও ভ্যানে চড়ে ওয়াজ নছিয়্যাত করেছেন। যা বর্তমানে খুব কম আলেম ওলামাদের মধ্যে পাওয়া যায়। জীবনের প্রথম যে মাদরাসায় শিক্ষা জীবন শুরু করেছিলেন সেখানেই (সাতকাছিমিয়া আরাবিয়া মাদরাসা) প্রধান থেকেই শেষ নিঃশ^াস ত্যাগ করেন। মহল্লী হুজুরকে সকাল ১১ টায় তার নিজ জন্মস্থান চৌঠাইমহল গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে অ¯্রুশিক্ত নয়নে দাফন করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।