মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
যে হারে লাফিয়ে পেঁয়াজের দাম বাড়ছে, তাতে ডাবল সেঞ্চুরি এখন সময়ের অপেক্ষা। ভারতে হায়দরাবাদের বাজারে ইতোমধ্যেই ভালো পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকা কেজি দরে। কলকাতা ও শহরতলিতেও পেঁয়াজের দাম দেড়শোর আশপাশে ঘোরাফেরা করছে। পেঁয়াজ ২০০ ছোঁওয়া এখন সময়ের ব্যাপারে মাত্র। সূত্র জানাচ্ছে, বাজারে পেঁয়াজের জোগান ৮০ শতাংশ কমার কারণেই রকেট গতিতে দাম বাড়ছে।
এশিয়ার বৃহত্তম বাজার লাসালগাঁওয়ে বৃহস্পতিবার পেঁয়াজ ঢুকেছে মাত্র ৫,২০০ কুইন্টাল (১ কুইন্টাল= ১০০ কেজি)। যেখানে রোজ গড়ে ১২,০০০ থেকে ১৫,০০০ কুইন্টাল পেঁয়াজের জোগান থাকে। এশিয়ার বৃহত্তম এই পেঁয়াজের বাজারে এখন কুইন্টাল প্রতি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১০,০০০ টাকায়। মুম্বাইয়ের ভাশি মার্কেটে কেজি প্রতি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১৩০ টাকায়। সেখানে বাণিজ্যনগরীর খুচরা মার্কেটে পেঁয়াজের দর যাচ্ছে কেজিতে ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা। মুম্বাই থেকে ২০০ কিলোমিটার দূরে লাসালগাঁও থেকে গোটা দেশে পেঁয়াজ রফতানি করা হয়।
লাসালগাঁও এগ্রিকালচারাল প্রোডিউস মার্কেট কমিটির প্রাক্তন চেয়ারম্যান নানাসাহেব পাতিল মনে করেন, অসময়ে বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টির কারণেই বাজারে পেঁয়াজের দাম এত চড়া। বৃষ্টিতে পুরনো মজুত করে রাখা পেঁয়াজ নষ্ট হয়েছে। এমনকি নতুন যে পেঁয়াজ উঠেছিল, বৃষ্টিতে তা-ও পচে নষ্ট হয়েছে। ফলে বাজারে এখন পেঁয়াজের আকাল। তার ধারণা, গোটা ডিসেম্বর পেঁয়াজের দাম এমন চড়াই থাকবে। জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে একটু একটু করে কমবে। তবে, পেঁয়াজের বাজার স্থিতিশীল হতে হতে ২০২০-র ফেব্রুয়ারি। তার মতে, কেন্দ্র পেঁয়াজ আমদানি করলেও বাজারে যে বিপুল চাহিদা তাতে দামে লাগাম টানা এই মুহ‚র্তে সম্ভবই নয়। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।