পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বেড়েছে পেঁয়াজের ঝাঁজ
ঢাকার বাজারে হঠাৎ বেড়ে গেছে পেঁয়াজের ঝাঁজ। জুলাইয়ের শুরুর দিকে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হলে বাজারে পণ্যটির দাম কিছুটা কমে আসে। কিন্তু জ্বালানি তেলের দর বাড়ার কারণে দাম কমার সেই সুফল বেশিদিন স্থায়ী হলো না। অন্যান্য নিত্যপণ্যের সঙ্গে বাজারে পেঁয়াজের দামও বাড়তে শুরু করেছে। গত এক সপ্তাহে দাম দুই দফা বেড়েছে। বাজারভেদে খুচরা পর্যায়ে এক লাফে সব ধরনের পেঁয়াজের দাম কেজিতে বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকা।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ভালো মানের দেশি পেঁয়াজ কেজিতে আরও পাঁচ টাকা বেড়ে খুচরা পর্যায়ে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। মোটামুটি ভালো মানের দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজিতে। এ ছাড়া আমদানি করা পেঁয়াজ ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। অথচ সপ্তাহখানেক আগেও ভালো মানের দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪৫ টাকা কেজিতে। আর মধ্যমানের দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪০ টাকা কেজি। এছাড়াও আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৩৫ টাকা কেজিতে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কারণে পরিবহন ভাড়া বেড়েছে। তাছাড়া চাহিদার তুলনায় পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে কম। এ কারণে বাজারে দাম বেড়েছে।
এ ব্যাপারে কারওয়ান বাজারের পেঁয়াজের পাইকারি বিক্রেতা আশরাফ হোসেন বলেন, পাইকারিতে কেজি ৫০ টাকার বেশি খরচ পড়ে যায়। এর সঙ্গে যাতায়াত ভাড়া মিলে প্রতি কেজিতে খরচ পড়ে ৫২ টাকার বেশি। এ ছাড়া কিছু ঘাটতি থাকে। কিছু পচে যায়। এ কারণে কিছুটা বাড়তি দর নিতে হয়। তিনি বলেন, ডলারের দাম বাড়ার কারণে আমদানিকারকরা পেঁয়াজ কম আমদানি করছেন। আবার বড় ব্যবসায়ীদের কেউ কেউ মজুত করে কৃত্রিম সঙ্কট সৃষ্টি করে দাম বাড়ানোর চেষ্টাও করছেন।
শ্যামবাজারের পেঁয়াজের আড়তদার শংকর চন্দ্র ঘোষ বলেন, পরিবহন ভাড়া বাড়ার কারণে পেঁয়াজের দাম কিছুটা বেড়েছে। তবে আর বাড়ার আশঙ্কা নেই বলে জানান তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।