প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও সঙ্গীতশিল্পী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা ও নির্মাতা ইফতেখার আহমেদ ফাহমি অন্তরঙ্গ ছবি ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুরু হয়েছে আলোচনা সমালোচনার ঝড়। সাধারণ মানুষ থেকে শোবিজ অঙ্গনের তারকারাও কথা বলছেন বিষয়টি নিয়ে। রীতিমতো ফেইসবুকে মিথিলা-ফাহমির অন্তরঙ্গ ছবি ইস্যুতে শুরু হয়েছে তোলপাড়।
অভিনেত্রী আশনা হাবিব ভাবনা তার ভেরিফায়েড ফেইসবুক লিখেন, ‘কারো ইনবক্সের কথা বা তথ্য প্রচার করা—যে করেছে, সে কোনো মানুষ হতে পারে না। তাকেও কোনো মেয়ে জন্ম দিয়েছে। অন্য মানুষের ছবি ভাইরাল করে তোর লাভ কোথায়? আমরা সোশ্যাল মিডিয়া ইউজ করতে শিখিনি।’
চলচ্চিত্র নির্মাতা অপরাজিতা সংগীতা লিখেছেন, ‘এইযে চুমু খাওয়ার ছবি দেখে যাদের পিত্তি জ্বলে যাইতেছে, তারা কোনোদিন কাউকে চুমু দেয় নাই??? মিথিলা কারে চুমু দিতেছে তা নিয়ে আপনাদের জ্বলতেছে ক্যান? সে কি কোথাও দস্তখত দিছিলো যে, জীবনে আর কুনুদিন কাউরে চুমু দিবে না বা শুধু মাত্র আপনারেই চুমু দিবে?’
‘আমি বুঝি না এটা নিয়ে এত হৈ চৈ করার কি আছে, তার যা ইচ্ছে তাই করুক। পাবলিক কি বুঝে এটাই আমার মাথায় আসে না।’ - কাজী মিলন হোসেনের মন্তব্য।
বাবলী আক্তার লিখেন, ‘তাদের সম্পর্ক গড়তেও সময় লাগেনা আবার ভাঙতে ও সময় লাগে না।তারা নাটক সিনেমা করতে করতে জীবনটাকে ও নাটকই মনে করে।’
‘এসব বিষয় নিয়ে এত মাতামাতির কি আছে সেটাই আমার বুঝে আসে না। দেশের এত সমস্যা থাকতে সেগুলো নিয়ে সরব না হয়ে সবাই এসব নিয়ে পরে আছে। এজন্য আমাদের আজকে এই দুর্দশা।’ - ক্ষোভ প্রকাশ করে লিখেন কাওসার আহমেদ।
আরিফুর রহমান লিখেন, ‘এই ইস্যুতে আমার দু’টি কথা। প্রথমত একান্ত মুহূর্তগুলো কেন ক্যামেরা বন্ধি করতে হবে ? দ্বিতীয়ত করলে তো করলেন, সেটা বাহির হলো কীভাবে ? যদি সংরক্ষই করতে না পারেন, তাহলে এগুলো ক্যামেরা বন্ধি না করাটাই ভালো।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।