Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সাপাহারে গাঁজা ব্যাবসায়ী সহ আটক-৪

নওগাঁ জেলা সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ৬:৩৮ পিএম

সাপাহারে পৃথক অভিযানে ৪জন মাদক সেবী ও বিক্রেতাকে আটক করেছে পুলিশ। রবিবার সন্ধ্যার দিকে জবই বিল ব্রিজের পশ্চিম পার্শ্ব হতে ২জন গাঁজা ব্যাবসায়ী ও রাত্রি সাড়ে১২ বারটার দিকে উপজেলা সদরের জিরো পয়েন্টা এলাকায় জয়পুর মসজিদ মার্কেটের সামনে হতে ২জন হেরইন সেবী সহ ৪জনকে আটক করে।
জানা গেছে ওই দিন সন্ধ্যার দিকে গোপন সংবাদ পেয়ে সাপাহার থানা পুলিশের এস আই আমিনুর রহমান জবই বিল ব্রিজ এলাকায় ওঁত পেতে বসে থাকে, সন্ধ্যার পর পরই সীমান্ত এলাকা আইহাই এর দিক হতে দু’জন গাঁজা ব্যাবসায়ী সাপাহার উপজেলা সদরের দিকে পৃথক দু’টি ব্যাগে করে গাঁজা নিয়ে ছুটে আসছে, এমন সময় তারা ওই ব্রিজের পশ্চিম এলাকায় পৌঁছলে ওঁত পেতে থাকা পুলিশ তাদেরকে ধরে ফেলে এবং তাদের ব্যাগ তল্লাশী করে প্রত্যেকের ব্যাগ হতে অর্ধ কেজি করে মোট ১কেজি গাঁজা উদ্ধার করে গাঁজা সহ তাদেরকে থানা হেফাজতে নেয়। এর পর রাত্রি সাড়ে ১২টার দিকে সদরে টহলরত পুলিশের এস আই ইমরান হোসেন জয়পুর মসজিদ মার্কেট এলাকায় দু’জন হেরইন সেবীকে দেখতে পেয়ে তাদের শরীর তল্লাশী করে প্রত্যেকের নিকট থেকে ৩গ্রাম করে ৬গ্রাম হেরইন উদ্ধার করে হেরইন সহ তাদেরকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এর পর রাতেই তাদের বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে পৃথক দু’টি মামলা দয়ের করে সকালে তাদেরকে নওগাঁ জেল হাজতে পাঠানো হয়। আটক গাঁজা ব্যাবসায়ীরা হচ্ছেন উপজেলার আইহাই গ্রামের আকবর হোসেন এর ছেলে দোলোয়ার হোসেন (৩০) ও কাশিতাড়া গ্রামের আ:রাজ্জাকের ছেলে মাসুন রানা (২৪)। এছাড়া হেরইন সেবী দু’জন হচ্ছেন সদরের জয়পুর গ্রামের মৃত আলহাজ্ব মমতাজ আলীর ছেলে আজমির আলী (২৬) ও ধামইর হাট উপজেলার দক্ষিন খন্ডা গ্রামের আইয়ুব আলীর ছেলে জুয়েল রানা (২২)। এবিষয়ে অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল হাই নিউটন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যহত রয়েছে। অল্প দিনের মধ্যেই সাপাহার উপজেলায় মাদকের বিষয়টি জিরো ট্রলারেঞ্জে নামিয়ে আনব ইনশাআল্লাহ।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: গাঁজা

২২ জানুয়ারি, ২০২২
২২ জানুয়ারি, ২০২২
আমার এক নিকটাত্মীয় মদ-গাঁজা সেবন করত। স্বামী-স্ত্রী প্রায় সময়মই ঝগড়া হতো, স্বামী তার স্ত্রীর গায়ে অনেক সময় হাত তুলত। স্ত্রীও খুব বেশী একটা ছাড় দিত না। আবার স্ত্রীর বিরুদ্ধে অন্য পুরুষের সাথে দীর্ঘ দিন রাতে-বিরাতে গোপন ফোনালাপের অভিযোগ ছিল। তাদের দুই ছেলে আছে। স্বামী তার স্ত্রীর নামে ব্যাংক একাউন্টে ১৫-১৮ লাখ টাকার সম্পদ রেখেছিল। স্ত্রী বাপের বাড়ি গিয়ে সেগুলো হাত করে নেয় এবং নেশাখোর স্বামীর সংসার করবেনা বলে জানায়। এ অবস্থায় কয়েকটি ব্যর্থ আলোচনা বা বৈঠক হয়। প্রায় এক বছরের বেশী সময় পর স্ত্রী ওই স্বামীকে এক উকিলের মাধ্যমে ডাকযোগে ডিভোর্সলেটার পাঠায়। স্বামী বলে সে ওই লেটার রিসিভ ও সাইন করেনি। এর প্রায় এক বছর পর তার স্ত্রী ওই গোপন ফোনালাপের অভিযুক্ত ব্যক্তিকেই বিয়ে করে। প্রশ্ন হলো স্ত্রীর এ তালাক ও পরবর্তী বিয়ে ইসলামের বিধান মতে সঠিক ভাবে হয়েছে কি না? আর না হলে এখন করনীয় কি?

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ