পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
তুরস্কের সাবেক প্রধানমন্ত্রী আহমেত দাভুতোগলুকে ক্ষমতাসীন জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (একেপি) থেকে বহিষ্কারের প্রক্রিয়া চ‚ড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। তবে কবে নাগাদ তাকে দল থেকে বের করে দেওয়া হবে এখনও তা নিশ্চিত নয়।
তুরুস্কের প্রধানমন্ত্রী রজব তৈয়ব এরদোগান দলের শীর্ষ পদে পরিবর্তন আনবেন বলে যে গুঞ্জন রয়েছে তার মধ্যই এই খবর পাওয়া গেল। এরদোগান একেপি পার্টির সদস্যদের সর্বসম্মত সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে দলটির অন্যতম নেতা, সাবেক প্রধানমন্ত্রী আহমেত দাভোতোগলুকে বহিষ্কারের প্রক্রিয়া শুরু করেন। এই পদক্ষেপ বাস্তবায়নের জন্য গত সোমবার দলটির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা ভোট দেন।
সংবাদমাধ্যমের তথ্যানুযায়ী, এই কমিটি দলের তিনজন সদস্যকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে কেন তারা এই সিদ্ধান্তে এসেছে তা জানা যায়নি এবং কবে, কখন এই বহিষ্কারাদেশ কার্যাকর করা হবে তাও নিশ্চিত নয়। দলের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকের আগে এরদোগান দলে নতুন সদস্যদের নিয়োগের কথা বলেছিলেন। কনয়া শহরে ওই বৈঠকে তিনি বলেন, ‘আমাদের দলে যদি এমন কিছু লোক থাকে যারা কাগজে কলমে দলের সদস্য হলেও আমাদের সাথে মতভেদ রয়েছে তবে তাদের চিহ্নিত করা হবে।’
২০১৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন দাভুতোগলু। তিনি একেপির নীতি, সরকারের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা এবং এরদোগানের সমালোচনা করেছিলেন। সম্প্রতি তিনি ইস্তাম্বুলের মেয়র নির্বাচন নিয়ে একেপির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কথা বলেন। এছাড়া নিষিদ্ধ কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টির (পিকেকে) সঙ্গে সংশ্লিষ্টার অভিযোগ তুলে ডিয়ারবাকির, মারডিন এবং পূর্ব তুরস্কের ভানের তিনজন কুর্দিপন্থী মেয়রকে পদ থেকে সরিয়ে দেয়ায় এরদোগানের সিদ্ধান্তেরও সমালোচনা করেন তিনি। সূত্র : আনাদুলু এজেন্সি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।