পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় শনিবার ৪৮ বছর পূর্ণ করলেন। ৪৯তম জন্মদিনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুভেচ্ছার জোয়ারে ভাসছেন প্রধানমন্ত্রীর এই তথ্য প্রযুক্তি উপদেষ্টা। ২৭ জুলাই প্রথম প্রহর থেকেই আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ফেসবুকে জয়কে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই অবরুদ্ধ ঢাকায় পরমাণু বিজ্ঞানী এম এ ওয়াজেদ মিয়া ও শেখ হাসিনার প্রথম সন্তান জয়ের জন্ম হয়। বিজয়ের পর তার নাম রাখেন নানা শেখ মুজিবুর রহমান।
জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে রফিকুল লিখেছেন, ‘‘স্বপ্ন দেখেছিলেন বঙ্গবন্ধু মুজিব, সেই স্বপ্নের স্বার্থক রুপ দিচ্ছেন প্রজন্মের সজীব। জন্মদিনে শুভেচ্ছা জনাব সজীব ওয়াজেদ জয়। অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো।’’
ফেসুবকে লিটন মহাজন লিখেছেন, ‘‘ডিজিটাল বাংলাদেশের রুপকার সজীব ওয়াজেদ জয় ভাইয়ের শুভ জন্মদিনে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। শুভ জন্মদিন।’’
‘‘শুভ জন্মদিন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের রূপকার, দেশরত্ন শেখ হাসিনার সুযোগ্য সন্তান, তারুণ্যের অহংকার সজীব ওয়াজেদ জয় ভাই’’ শুভেচ্ছা স্ট্যাটাসে লিখেছেন নাইম জামিল।
মেহরাব হোসাইন লিখেছেন, ‘‘শুভ জন্মদিন সমৃদ্ধ আগামীর প্রতিচ্ছবি প্রিয় সজীব ওয়াজেদ জয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র, ডিজিটাল বাংলাদেশের অন্যতম রুপকার, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা।’’
ফেসবুকে শুভেচ্ছা জানিয়ে জহিরুল ইসলাম বাবু লিখেছেন, ‘‘শুভ হউক আপনার জন্মদিন। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ ভাঙালি, ইতিহাসের মহানায়ক, স্বাধীনতার স্থপতি ও বাংলার অবিসংবাদিত নেতা, জাতীর জনকের দৌহিত্র, ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা, তারুন্যের অহংকার সজীব ওয়াজেদ জয় এর শুভ জন্মদিনে রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।’’
মোঃ কামরুজ্জামান ভুঁইয়া শুভেচ্ছা জানিয়ে লিখেছেন, ‘‘শুভ জন্মদিন সৃষ্টিশিল জয়। আপনার সৃষ্টিতে আমাদের দেশ অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছে। আরো এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।আপনার দীর্ঘজীবী কামনা করছি।’’
কামিনি কাঞ্চন লিখেছেন, ‘‘শুভ জন্ম দিনে অভিনন্দন ও অনেক অনেক মুজিবীয় শুভেচ্ছা নিরন্তর। শুভ হোক আগামীর পথ চলা।’’
উল্লেখ্য, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর মায়ের সঙ্গে বাবার কর্মস্থল জার্মানি হয়ে ভারতে যান জয়। তার শৈশব-কৈশোর কাটে ভারতে। তিনি সেখানকার নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।
পরবর্তীতে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোক প্রশাসনে স্নাতকোত্তর অর্জন করেন তিনি। ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর ক্রিস্টিন ওয়াজেদকে বিয়ে করেন জয়। তাদের সন্তানের নাম সোফিয়া ওয়াজেদ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।