Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ঝিনাইদহ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে তদন্ত

নীতিমালা বহির্ভূত ছাত্র ভর্তি ও জাল ভাউচার বানিয়ে টাকা আত্মসাৎ

ঝিনাইদহ জেলা সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ১০ জুলাই, ২০১৯, ৩:৩১ পিএম

ঝিনাইদহ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মিজানুজ্জামানের বিরুদ্ধে নীতিমালা বহির্ভূত ছাত্র ভর্তি ও জাল ভাউচার বানিয়ে লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ তদন্ত করা হচ্ছে। বুধবার দুপুরে শিক্ষা অধিদপ্তরের খুলনার বিভাগীয় পরিচালক ড. হারুন অর রশিদ চৌধুরীর নেতৃত্বে ৩ সদস্যের প্রতিনিধি দল ঝিনাইদহে তদন্ত করতে আসেন। তারা প্রথমে ঝিনাইদহ জেলা শিক্ষা অফিসার সুশান্ত কুমার দেবের অফিসে অভিযোগকারীদের সাক্ষ্য গ্রহন করেন। সাক্ষ্য গ্রহনকালে অভিযোগকারীদের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়। এ সময় অভিভাবকরা নীতিমালা বহির্ভুত ছাত্র ভর্তির তথ্য বিত্তিক রেকর্ড তদন্ত দলের কাছে হস্তান্তর করেন। শিক্ষা অধিদপ্তরের খুলনার বিভাগীয় অফিসের গবেষনা কর্মকর্তা কামরুজ্জামান ও সহকারী পরিচালক ইনামুল ইসলাম তদন্ত দলের সাথে উপস্থিত ছিলেন। অভিযোগকারীরা তাদের লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করেন, প্রধান শিক্ষক মিজানুজ্জামান জেলা প্রশাসকের নাম ভাঙ্গিয়ে ছাত্র প্রতি আড়াই লাখ টাকা ঘুষ নিয়ে বিভিন্ন ক্লাসে আনুমানিক ২৮ জন ছাত্র ভর্তি করেন। তার এই অনৈতিক কাজে সহায়তা করেন শিক্ষক গোলাম সারোয়ার ও নাইটগার্ড ওসমান আলী। এছাড়া জাল ভাউচার তৈরী করে এই সিন্ডিকেট বিভিন্ন খাতের লাখ লাখ টাকা লোপাট করেন। তারপরও প্রমানাদি ও দলিল পত্র হস্তান্তর করা হয়। অভিযোগকারীরা জানান, এরপরও যদি দুর্নীতিবাজ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন না করা হয় তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর বরাবর অভিযোগসহ মানববন্ধন কর্মসুচি ঘোষনা করা হবে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: তদন্ত কমিটি


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ