পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সীতাকুন্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের পরিবার ও আহতদের কেন পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দেয়া হবে না -এই মর্মে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে অগ্নিকাণ্ডর ঘটনা তদন্ত করে দায়ীদের খুঁজে বের করতে কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। বুয়েটের কেমিক্যাল বিভাগের একজন অধ্যাপকের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করে এ কমিটিকে ৩ মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলেন হাইকোর্ট।
গতকাল বুধবার বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া এবং বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের ডিভিশন বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার হুমায়ন কবির পল্লব।
গত ২৯ জুন চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের পরিবার প্রতি ২ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণের নির্দেশনা চেয়ে রিট করা হয়। আহতদের ৫০ লাখ করে টাকা প্রদানের নির্দেশনা চাওয়া হয়। অগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত কমিটি গঠনেরও নির্দেশনা চাওয়া হয়।
‘ল অ্যান্ড লাইফ ফাউন্ডেশন ট্রাস্ট’ এবং ‘সিসিবি ফাউন্ডেশন’র পক্ষে রিটটি করা হয়। রিটের পক্ষে ব্যারিস্টার হুমায়ন কবির পল্লব, অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসান ও অ্যাডভোকেট জামিউল হক ফয়সাল শুনানি করেন।
প্রসঙ্গত, চলতি বছর ৪ জুন রাতে চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে ভয়াবহ আগুনে অর্ধশত মানুষ নিহত এবং শতাধিক আহত হন। সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, স্মার্ট গ্রুপের বিএম কনটেইনার নামক কোম্পানির দাহ্য রাসায়নিক পদার্থ যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে ঘোষণা ছাড়াই মজুত করে।
এতে আগুনে হতাহতের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। ফায়ার সার্ভিসের কাছে মজুত করা রাসায়নিক পদার্থগুলোর প্রয়োজনীয় তথ্য না থাকায় অনেক উদ্ধারকর্মী নিহত এবং আহত হয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।