পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি চ্যালেঞ্জ করে দায়েরকৃত রিটের শুনানি আজ (বৃহস্পতিবার)। গতকাল বুধবার দায়েরকৃত সম্পূরক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহসান এবং বিচারপতি কেএম কামরুল কাদেরের ডিভিশন বেঞ্চ এ তারিখ ধার্য করেন।
‘কনজ্যুমার এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ক্যাব’র পক্ষে রিট করেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়–য়া। এর আগে চলতিবছর ২৭ ফেব্রুয়রি ক্যাব একটি রিট করে। এক বছরের মধ্যেই ১ জুলাই দ্বিতীয়বারের মতো বাড়ানো হয় গ্যাসের দাম। বর্ধিত এই হার অনুযায়ী এক চুলার দাম ৭৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯২৫ টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। দুই চুলা ৮শ’ থেকে করা হয়েছে ৯৭৫ টাকা। এ ছাড়া গৃহস্থালি কাজে মিটারভিত্তিক গ্রাহকদের জন্য দাম ঘনমিটার প্রতি ১২ টাকা ৬০ পয়সা বাড়ানো হয়েছে। গড়ে প্রতি ঘনমিটারে বেড়েছে ৯ টাকা ৮০ পয়সা।
সম্পূরক রিটে বলা হয়, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) গত বছরের ১৬ অক্টোবর গ্যাসের সঞ্চালন ও বিতরণ ফি বাড়ানোর আদেশ দেয়। এ আদেশ চ্যালেঞ্জ করে রিট করলে হাইকোর্ট রুল জারি করেন। ওই রুল অনিষ্পন্ন রেখে ফেব্রুয়ারিতে আবারও গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়। অথচ গত ১১ মার্চ থেকে ১৪ মার্চ পর্যন্তু অনুষ্ঠিত গণশুনানিতে সকল শ্রেণীপেশার মানুষ গ্যাসের মূল্য না বাড়ানোর পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন। সেটি অগ্রাহ্য করে প্রতিবার গ্যাসের দাম বাড়ানো হচ্ছে। যে গণশুনানির কোনো কার্যকরিতা নেই সেই গণশুনানি করে লাভ কি ? এটি অবৈধ ও বেআইনি। রিটে আরো বলা হয়, ২০১০ সালের আইনে গ্যাসের বিতরণ ও সঞ্চালন সংক্রান্ত প্রবিধানমালায় গ্যাসের দাম বাড়ানোর ক্ষেত্রে কতগুলো সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে বলা হয়েছে। এসব প্রক্রিয়া অনুসরণ না করেই অযৌক্তিকভাবে গ্যাসের দাম বাড়ায় পেট্রোবাংলা ও বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।