পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ধানের দাম কম হওয়ায় দাদনের পাওনা টাকা দিতে না পারার বিরোধে বগুড়া সদরের শাখারিয়া পল্লীতে খলিল (৫০) নামে এক বর্গাচাষী নিহত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে নিহত খলিলের গলায় গামছা পেঁচানো লাশ পাওয়া যায়। ধারণা করা হচ্ছে ঘাতকরা তার গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাাসরোধ করে হত্যা করেছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, খলিল বগুড়া সদরের শাখারিয়া ইউপির কদিম পাড়ায় এসে ২য় বিয়ে করে প্রায় দুই যুগ ধরে শ^শুর বাড়িতে বসবাস করে আসছিল। পেশায় ছিল খন্ডকালীন কৃষি শ্রমিক ও বর্গাচাষী। বিগত বোরো মওশুমে সে প্রতিবেশি দাদন ব্যবসায়ীর কাছে থেকে বেশকিছু টাকা ধার নিয়ে কয়েক বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছিল। তবে ধানের দাম কমে যাওয়ায় সে প্রতিশ্রæতি সময়ের মধ্যে দাদনের পাওনা পরিশোধ করতে পারেনি। এই ঘটনায় দাদনদারের লোকজন তাকে হুমকি দিয়ে আসছিল। পাওনা টাকার বদলে তার গরু নিয়ে যেতে পারে এমন আশঙ্কায় নিজের গরু গুলোকে স¤প্রতি সে অন্য জায়গায় পাঠিয়ে দেয় বলে জানিয়েছে তার শ^শুর ।
শুকুর আরো জানায়, এই ঘটনা জানতে পেরে পাওনাদারদের পক্ষে কেউ একজন তাকে সোমবার রাতে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। রাতে আর বাড়ি ফিরে না আসায় তার স্ত্রী আণ্জুয়ারা সহ অন্যান্যরা চিন্তায় পড়ে যায়। মঙ্গলবার সকালে গলায় গামছা পেঁচানো খলিলের লাশ পাওয়া যায় বাড়ির পাশের ডাঙ্গার বিলের পাট ক্ষেতে।
খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে বলে জানিয়েছেন বগুড়া সদরের ওসি এস এম বদিউজ্জামান। নিহতের শ^শুর পক্ষের লোকজন হত্যাকান্ডের কারণ ও সম্ভাব্য হত্যাকারীদের সম্পর্কে পুলিশকে প্রাথমিক ধারণা দিয়েছে বলে জানিয়েছে গ্রামবাসি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।