পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজশাহীর একটি মামলায় যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া পলাতক আসামি বড় ভাইয়ের পরিবর্তে ছোট ভাই এখন কারাগারে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, নগরীর বোয়ালিয়া থানাধীন ছোটবনগ্রাম পশ্চিমপাড়ার তোফাজ উদ্দিনের পুত্র সজল মিয়া (৩৪) কে গত ৩০ এপ্রিল সাজা পরোয়ানা মূলে গ্রেফতার করা হয়। নারী ও শিশু মামলা নং- ৫৩৪/২০০১। সূত্র ঃ শাহমখদুম থানার মামলা নং- ০৮, তাং-২০/৫/২০০১। ধারাঃ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৬(১)। আটক সজল মিয়ার আইনজীবী মোহন কুমার সাহা জানান, অপরাধী না হয়েও সজল সাজা ভোগ করছে। আইনজীবী আরও জানান, বিষয়টি অবহিত করে সজলকে দায় হতে অব্যাহতির আবেদন জানিয়েছেন রাজশাহীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ নং আদালতে।
গত ২৬ মে বিষয়বস্তু তুলে ধরে আবেদন দাখিল করলে আদালতের বিচারক ১১ জুন আসামিকে আদালতে হাজির করে শুনানীর দিন ধার্য্য করেন। সংশ্লিষ্ট আইনজীবী ও আদালতের আবেদনে জানা যায়, সূত্রে বর্ণিত মামলার মূল আসামি আটক সজল মিয়ার বড় ভাই সেলিম ওরফে ফজলসহ আরও ৫ জন। আসামি সেলিম ওরফে ফজল মামলা থেকে জামিন পাওয়ার পর পলাতক হয়ে অদ্যবধি নিখোঁজ রয়েছে। এ মামলায় আদালত ২০০৯ সালের ২৮ আগষ্ট সেলিম ওরফে ফজলকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৬(১) ধারায় যাবজ্জীবন কারাদÐ, ৫ হাজার টাকা জরিমানা আনাদায়ে আরও ১ বছর সশ্রম কারাদÐ প্রদান করেন এবং অপর আসামিদের খালাস দেন।
এদিকে রায় প্রদানের দীর্ঘ ১০ বছর পর গত ৩০ এপ্রিল রাতে শাহমখদুম থানা পুলিশ সজল মিয়াকে পলাতক আসামি সেলিম ওরফে ফজল বলে গ্রেফতার করে। আদালতে পুলিশ ফরোয়ার্ডিং এ উল্লেখ করা হয়েছে, সজল মিয়া-ই অত্র মামলার আসামি সেলিম ওরফে ফজল। অন্যদিকে আইনজীবীর আবেদনে বলা হয়েছে, সম্পূর্ণ ভুল তথ্যের ওপর ভিত্তি করে ছোট ভাই সজলকে ফজল বলে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।