নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
অঘটনের জন্ম দিলেন এক ইন্দোনেশীয় কিশোর। বিষ্ময় উপহার দিয়ে তিনি হারিয়ে দিয়েছেন দুইবারের বিশ্ব সার্ফিং চ্যাম্পিয়ন গ্যাব্রিয়েল মেডিনাকে।
বালির ইস্ট কোস্টের কেরামাস বিচে ওয়াল্ড সার্ফ লিগে (ডব্লিউএসএল) ওয়াইল্ড কার্ড নিয়ে অংশগ্রহণ করতে এসেছিলেন ১৯ বছর বয়সি রিও ওয়াইদা। সুযোগ পেয়েই বেশ দ্রুততার সঙ্গে নিজের দক্ষতা প্রমানে সক্ষম হন এই কিশোর। প্রমান করেছেন কেন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তাকে ইন্দোনেশিয়ার ভবিষ্যৎ সার্ফিংয়ের স্বপ্নের স্বারথি বলা হচ্ছিল।
ছোট আকারের দু’টি ঢেউ নিয়ে ওইদা তার প্রতিদ্বন্দ্বীতা শুরু করেন। সেখান থেকেই ২০ পয়েন্টের মধ্যে আদায় করে নেন ৯.৬০ পয়েন্ট। কিন্তু ওই সংগ্রহই ব্রাজিলীয় তারকা ২০১৮ সালের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন মেডিনা ও তার স্বদেশী ডেভিড সিলভাকে হারানোর জন্য যথেষ্ট ছিল। দু’জনই লড়াই শুরু করেছেন বড় ঢেউ নিয়ে।
প্রতিদ্বন্দ্বীতা শেষে ওয়াইদা বলেন, ‘আমি খুবই খুশি। কারণ প্রথম পর্ব জিতে নিয়েছি। বিশেষ করে আমি প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেছি মেডিনার সঙ্গে। যিনি বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। আমার নেওয়াঢেউ গুলো ছোট ছিল। কিন্তু আমি জানি কিভাবে সেগুলোকে এখানে কাজে লাগাতে হয়। সুতরাং আমি আমার কৌশল কাজে লাগাই। এ সময় অন্য প্রতিদ্বন্দ্বীদের বিষয়ে কোন ভাবনাই ছিল না। আমি শুধু নিজেকে নিয়েই ভেবেছি।’
সেরা স্কোরিং রাইডের মাধ্যমে ওয়াইদা গত বছর ওয়ার্ল্ড সার্ফিং লিগের জুনিয়র চ্যাম্পিয়শিপে তৃতীয় স্থান লাভ করেছিলেন। বালিতে তিনি ঢেউয়ের পকেটে ঢুকে শক্তিশালী রণকৌশল উপহার দেন। এ সময় বিচে উপস্থিত দর্শকদের মুহুর্মুহু উচ্ছ্বাসের ফাঁকেই ১০ পয়েন্টের মধ্যে আদায় করেন ৫.৬৭ পয়েন্ট। বালির এই সার্ফার পরের ঢেউ থেকে সংগ্রহ করেন ৩.৯৩ পয়েন্ট। যা তার পরের রাউন্ডে (তৃতীয় রাউন্ড) পৌছানোর জন্য যথেষ্ট ছিল। ওই রাউন্ডে তিনি রাউন্ড টু এলিমেন্টেশন হিটে বিজয়ীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।