Inqilab Logo

শনিবার, ২৯ জুন ২০২৪, ১৫ আষাঢ় ১৪৩১, ২২ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

হাসপাতালে কাতরাচ্ছে তিন স্কুলছাত্রী

বিভিন্ন স্থানে শিশুসহ ধর্ষণের শিকার আরো ১১ : আটক ১২

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৩ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:০৪ এএম

হাসপাতালে কাতরাচ্ছে ধর্ষণের শিকার তিন স্কুলছাত্রী। তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এদের মধ্যে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর ও ঝিনাইদহের মহেশপুরে ধর্ষণের শিকার দুই শিক্ষার্থী ও ঈশ্বরগঞ্জ ধর্ষণের অপমানে আত্মহত্যার চেষ্টা করে এক স্কুলছাত্রী। এছাড়া নরসিংদী, গোপালগঞ্জ, জামালপুর, বরগুনা, চট্টগ্রামের লোহাগাড়া, কাউখালী (রাঙ্গামাটি), লক্ষীপুর, নড়াইল, লালমনিরহাট, নোয়াখালীর সেনবাগ ও মানিকগঞ্জে শিশুসহ আরো ১১ জন ধর্ষণের শিকার হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। এ সকল মামলায় ১২ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বাকীদের আটকের চেষ্টা চলছে বলে জানায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। আমাদের সংবাদদাতারা এমন তথ্য জানিয়েছেন।
ঝিনাইদহ : ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার সেজিয়া বাজারে ঘুমের ইনজেকশন পুশ করে ৭ম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণ করেছে এক পল্লী চিকিৎসক। পুলিশ ধর্ষক সাইফুল ইসলামকে (৩২) গ্রেফতার করেছে। গত রোববার সকালে সেজিয়া বাজারের নাজ ফার্মেসিতে এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। গ্রেফতার পল্লী চিকিৎসক সাইফুল ইসলাম মহেশপুর উপজেলার নেপা ইউনিয়নের সেজিয়া গ্রামের নুর মোহাম্মাদের ছেলে। সেজিয়া বাজারের নাজ ফার্মেসিতে ওষুধ বিক্রির পাশাপাশি পল্লী চিকিৎসকের কাজ করে তিনি।
ধর্ষণের শিকার ছাত্রীর মা জানান, বেশ কয়েকদিন আগ থেকে মেয়ের জ্বর। জ্বর ভালো না হওয়ায় শনিবার রাতে সাইফুল ইসলামের নাজ ফার্মেসিতে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যান তার বাবা। সেখানে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিয়ে মেয়েকে বাড়ি ফিরিয়ে আনা হয়। ওই সময় পল্লী চিকিৎসক সাইফুল ইসলাম মেয়ের বাবাকে বলে সকালে পাঠিয়ে দিবেন আরও চিকিৎসা দিতে হবে। পল্লী চিকিৎসক সাইফুল ইসলামের কথামতো চিকিৎসার জন্য মেয়েকে নাজ ফার্মেসিতে পাঠিয়ে দেয়া হয়। সেখানে গেলে সাইফুল ইসলাম আমার মেয়ের শরীরে একটি ইনজেকশন পুশ করে। সেই সঙ্গে একটি ঘুমের ট্যাবলেট খাইয়ে দেয়। এরপর মেয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেললে ধর্ষণ করে সাইফুল ইসলাম।
হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার শামীম কবীর জানান, ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন করা হয়েছে। পরীক্ষায় ধর্ষণের আলামত মিলেছে। ধর্ষণের কারণে ওই শিক্ষার্থীর প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।
চুয়াডাঙ্গা : চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার নিশ্চিন্তপুর গ্রামে এক এসএসসি পরীক্ষার্থী ধর্ষণের শিকার হয়েছে। অপহরণের পর অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে ওই শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে পরিবারের লোকজন অভিযোগ করেন।
জীবননগর থানার অফিসার ইনচার্জ পুলিশ ইন্সপেক্টর শেখ গণি মিয়া জানান, উপজেলার নিশ্চিন্তপুর গ্রামের এসএসসি পরীক্ষার্থী ওই শিক্ষার্থীকে গত বৃহস্পতিবার বিকেলে অপহরণ করে একই এলাকার গোলাম মোস্তফার ছেলে সাখাওয়াত হোসেন শহীদ ও তার সহযোগীরা। এ ঘটনায় অপহৃত শিক্ষার্থীর বড় ভাই থানায় মামলা করলে পুলিশ অভিযান চালিয়ে গত রোববার বিকেলে ওই শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে। এ সময় অপহরণকারী সাখাওয়াত হোসেনকেও আটক করা হয়। মেয়েটির শারীরিক পরীক্ষার জন্য তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।
ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) : ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে গত শুক্রবার গভীর রাতে অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী অপহরণের পর ধর্ষণের শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরে ধর্ষকের কবল থেকে নিজেকে মুক্ত করে অন্যগ্রামে অবস্থিত এক সহপাঠির বাড়িতে আশ্রয় নেয় সে। লজ্জায় অপমানে গত শনিবার দুপুরে ওই বাড়িতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা চালায় মেয়েটি। এ ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ গত শনিবার রাতে ইয়াসীন মিয়া (২২) এক তরুণকে গ্রেফতার করেছে।
গত রোববার দুপুরে উপজেলার উচাখিলা ইউনিয়নের চর আলগী গ্রামে গিয়ে জানা যায়, গত শনিবার দুপুরে থেকে স্বজনেরা নির্যাতিতা মেয়েটিকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। গলায় ফাঁস লাগানোর কারণে মেয়েটির কণ্ঠনালী ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ায় সে এখন কথা বলতে পারছে না। তবে কাগজে লিখে স্বজনদের কাছে ঘটনার পূর্বাপর বর্ণনা দিয়েছে। ছাত্রীর বাড়িতে গেলে তার চাচা বলেন, মেয়েটি যে স্থানে আত্মহত্যার চেষ্টা চালিয়েছিল সেখানে একটি চিরকুট পাওয়া যায়। ওই চিরকুটে লেখা ছিল তাঁর মৃত্যুর জন্য ইয়াসীন দায়ী। পুলিশ শনিবার রাতে ইয়াসীনকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায়।
জামালপুর : জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলায় এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার মনোয়ার হোসেনকে (২৪) কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে বিয়ে করে বউ নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত মনোয়ার দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার দফরপাড়ার রবিউল ইসলামের ছেলে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ১৪ এপ্রিল বকশীগঞ্জ উপজেলার এক স্কুলছাত্রীকে প্রতিবেশী দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার দফরপাড়ার মনোয়ার হোসেন ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় একাধিকবার গ্রাম্য শালিস বসেও কোনো সমাধান না করে অন্য জায়গায় মনোয়ার হোসেনের বিয়ে ঠিক করা হয়। শনিবার রাতে বকশীগঞ্জ উপজেলার সারমারার টালিয়াপাড়া গ্রামে বিয়ে করতে যায় মনোয়ার হোসেন। সেখানে থেকে বউ নিয়ে ফেরার পথে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
নরসিংদী : নরসিংদীর শিবপুর উপজেলায় ধর্ষণ থেকে রক্ষা পায়নি ৪ বছরের এক শিশুও। গত শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার বাঘাব ইউনিয়নের এ ঘটনা ঘটে। রোববার শিশুটিকে নরসিংদী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় গত রোববার নির্যাতনের শিকার শিশুর দাদা বাদী হয়ে বেলাব থানায় নারী শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করেছেন। অভিযুক্ত রায়হান শিবপুর উপজেলার বাঘাব ইউনিয়নের আবদুল বাসেতের ছেলে।
বরগুনা : বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলায় মাদরাসায় যাওয়ার পথে নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে অপহরণ করে নিয়ে যায় শ্যালক ও দুলাভাইসহ তিনজন। পরে ওই ছাত্রীকে বিয়ে করে একাধিকবার ধর্ষণ করা হয়। এ ঘটনায় পাঁচজনকে আসামি করে থানায় মামলা করেছে ধর্ষণের শিকার ছাত্রী। অভিযুক্ত পাঁচজনের মধ্যে তিনজন সম্পর্কে শ্যালক ও দুলাভাই। অভিযুক্তরা হলো- পাথরঘাটা উপজেলার চর লাঠিমারা এলাকার আবু মিয়ার ছেলে জাকারিয়া (২০), জাকারিয়ার দুলাভাই মাহবুব (৩২) ও সবুজ (২৪) এবং অজ্ঞাত আরও দুইজন। এ বিষয়ে পাথরঘাটা থানা পুলিশের ভারপ্রাফত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হানিফ সিকদার বলেন, পাথরঘাটা থানায় মামলা করেছে। আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
গোপালগঞ্জ : গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলায় শিশু ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ধর্ষণের শিকার ওই শিশুকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপতালে ভর্তি করা হয়েছে। শিশুটি মুকসুদপুর উপজেলার বিশ্বম্ভরদী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেণির ছাত্রী। গত শুক্রবার সকালে মুকসুদপুর উপজেলার খানজাপুর গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটেছে। এ ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত যুবক জামাল শেখ (৩৫) পলাতক রয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
মানিকগঞ্জ : মানিকগঞ্জের সিংগাইরে প্রেমিক যুগলকে জিম্মি করে এক কলেজছাত্রীকে গণধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ধর্ষণের ভিডিও চিত্রও ধারণ করে বখাটেরা। পরে পুলিশের হেল্পলাইন ৯৯৯ এর সহায়তায় ওই ছাত্রীকে উদ্ধার এবং অভিযুক্ত ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় ৭ জনকে আসামি করে গত শনিবার (২০ এপ্রিল) মামলা দায়ের করেছেন ওই কলেজছাত্রী। গ্রেফতাররা হলেন- সিংগাইর উপজেলার ইসলামনগর গ্রামের দ্বীন ইসলামের ছেলে ফজর আলী (১৮), আব্দুল মান্নান খানের ছেলে শিপন খান (১৮), মো. চুন্নু খানের ছেল দিপু (১৯), আবুল হোসেনের ছেলে নাজমুল (২১) ও রবিউল দেওয়ানের ছেলে সুজন (২৮)। বাকি দুই পলাতক আসামিকে গ্রেফতারে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।
সেনবাগ (নোয়াখালী) : নোয়াখালীর সেনবাগে এবার ৭ম শ্রেণির এক স্কুল ছাত্রী (১৫)কে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে ৩ দিন আটকিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। গত রোববার রাতে ধর্ষক অটোচালক আব্দুর রহমান প্রকাশ ছোটনকে আটক করেছেসেনবাগ থানার এসআই জসিম উদ্দিন। এসময় স্কুল ছাত্রীকে উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ছাত্রীর মা বাদি হয়ে নাবালিকা মেয়েকে অপহরণ করে আটকিয়ে রেখে ধর্ষণের অভিযোগে এনে সেনবাগ থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে। গ্রেফতারকৃত আবদুর রহমান প্রকাশ ছোটন উপজেলা ২নং কেশারপাড় ইউনিয়নের কেশারপাড় গ্রামের বারিক হাজারী বাড়ীর মৃত আবদুস ছাত্তারের পুত্র।
নড়াইল : নড়াইলে সৎ বাবা কর্তৃক শিশু ধর্ষণের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। গত শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে ধর্ষিতা শিশুর মা বাদি হয়ে তার স্বামীর বিরুদ্ধে লোহাগড়া থানায় মামলা করেছে। এ ঘটনায় ধর্ষক পলাতক রয়েছে। গত শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে লোহাগড়া উপজেলার ছত্রহাজারী গ্রামের এক বাঁশ বাগানে এ ঘটনা ঘটে। এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা লোহাগড়া থানার এস আই মিল্টন কুমার দেবদাস বলেন, এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের হয়েছে। আসামি গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
লক্ষীপুর : লক্ষীপুরের রামগতি উপজেলার আলেকজেন্ডারের শিক্ষা গ্রামের প্রথম শ্রেণির এক ছাত্রীকে (৭) ধর্ষণের অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় রামগতি থানা পুলিশ মোহন নামে এক যুবককে গ্রেফতার করে এবং নির্যাতিতা শিশুকে উদ্ধার করে গতকাল দুপুরে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। রামগতি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. ইউসুফ জানান, এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতারও করেছে।
কাউখালী (রাঙ্গামাটি) : কাউখালীতে প্রথম শ্রেণির সাত বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত গোপাল কৃঞ্চ নাথকে (৫৫) গ্রেফতার করেছে কাউখালী থানা পুলিশ। গত রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে এই তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
লোহাগাড়ায় : চট্টগ্রাম জেলার লোহাগাড়ায় নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে হাত-পা বেঁধে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে ওই উপজেলারই এক কোচিং সেন্টারের পরিচালকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় থানায় মামলা করেছেন ওই ছাত্রীর মা। ঘটনার পর থেকে কোচিং সেন্টারটি বন্ধ করে আত্মগোপনে চলে গেছেন পরিচালক সাইফুল ইসলাম। ধর্ষণের শিকার ওই স্কুলছাত্রীর বাবার অভিযোগ, এলাকার একটি প্রভাবশালী মহল মামলা তুলে নেয়ার জন্য চাপ দিচ্ছে। মামলা তুলে না নিলে যেকোনো মুহূর্তে এলাকা ছাড়া করারও হুমকি দিচ্ছে মহলটি। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও লোহাগাড়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) বিকাশ রুদ্র বলেন, আসামিকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে। লালমনিরহাট : কালীগঞ্জ উপজেলার শ্রীখাতা খোদরপাড়া গ্রামের মকবুল হোসেনর ছেলে জুয়েল এর বিরুদ্ধে সালেহা বেগম নামে এক বিধবা নারীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দুই বছর যাবত ধর্ষণ করার অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী ওই নারী বাদী হয়ে কালীগঞ্জ থানায় ধর্ষক জুয়েলকে আসামি করে একটি অভিযোগ দায়ের করেছে। এ বিষয়ে কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আরজু সাজ্জাদ জানান, তদন্ত করে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে।



 

Show all comments
  • Sana Ullah Chowdhury ২৩ এপ্রিল, ২০১৯, ১:৩৭ এএম says : 0
    লজ্জিত বাংলাদেশ, লজ্জিত স্বাধীনতা, ধর্ষণের বিচারের জন্য কোরআনের আইন বাস্তবায়ন চাই। প্রকাশ্য জনসম্মুখে পাথর নিক্ষেপে ধর্ষকের মৃত্যু দেখতে চাই।
    Total Reply(0) Reply
  • Tasnim Khan Tasnim Khan ২৩ এপ্রিল, ২০১৯, ১:৩৭ এএম says : 0
    এর শেষ কোথায়?
    Total Reply(0) Reply
  • Sowkat Ali ২৩ এপ্রিল, ২০১৯, ১:৩৭ এএম says : 0
    ধর্ষণ কারী যে ব্যক্তি হোক না কেন তাকে ক্রস ফায়ার দেওয়া হোক তাহলে ধর্ষণ অনেক কমে যাবে, ক্ষমতা আর টাকার বিনিময়ে ধর্ষণকারী ব্যক্তিরা তেমন কোন কঠিন সাজা পাচ্ছে না এই জন্য সমাজে ধর্ষণ আর হত্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ,
    Total Reply(0) Reply
  • Foysol Ahmed ২৩ এপ্রিল, ২০১৯, ১:৩৭ এএম says : 0
    খুন ধর্ষণের শাস্তি শরিয়া মুতাবেক হলে সব টিক হয়ে যাবে
    Total Reply(0) Reply
  • Md. Jahirul Hoque Zakir ২৩ এপ্রিল, ২০১৯, ১:৩৮ এএম says : 0
    জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
    Total Reply(0) Reply
  • H.m. Hasnat ২৩ এপ্রিল, ২০১৯, ১:৩৮ এএম says : 0
    অাহম্মদ শফি বললে দুষ হয়ে যায়। কেন মেয়েদেরকে মহিলা টিচার দিয়ে পড়ানো যায় না? এই দিকে প্রধানমন্ত্রী দৃষ্টি দেওয়া দরকার।
    Total Reply(0) Reply
  • Md. Jahirul Hoque Zakir ২৩ এপ্রিল, ২০১৯, ১:৩৮ এএম says : 0
    অাহম্মদ শফি বললে দুষ হয়ে যায়। কেন মেয়েদেরকে মহিলা টিচার দিয়ে পড়ানো যায় না? এই দিকে প্রধানমন্ত্রী দৃষ্টি দেওয়া দরকার।
    Total Reply(0) Reply
  • MD Alim ২৩ এপ্রিল, ২০১৯, ১:৩৯ এএম says : 0
    হে আল্লাহ এই ধর্ষকদের হাত থেকে তুমি এদেশ রক্ষা করো। না হলে যাদের গাফিলতির কারণে বিচার হচ্ছে না। তাদের কেউ এই পরিনতি ভোগ করাও যেনো তাদের লজ্জায় আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়।
    Total Reply(0) Reply
  • Muniruzzaman ২৩ এপ্রিল, ২০১৯, ৯:১৩ এএম says : 0
    চটি গল্পের লেখকরা সফল। কারণ তাদের লেখার ফল বলতে শুরু হয়েছে খুব জোরালো ভাবেই।আমার মতে আগে এদেরকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • hamidul ২৩ এপ্রিল, ২০১৯, ৯:২৯ এএম says : 0
    খুনি ধর্ষকদের কঠিন বিচার হওয়া উচিৎ এবং ওদের জন্য একটা কারাগার বানানো হোক যাতেে পরবর্তী প্রজন্ম তা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ধর্ষণ


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ