পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পদ্মা সেতুতে বসানো হয়েছে নবম স্প্যান। আজ জাজিরা প্রান্তের ৩৫ ও ৩৪ নম্বর খুঁটিতে এই স্প্যানটি বসানো হয়েছে। নবম স্প্যান বসানোর কারণে দুই প্রান্ত মিলিয়ে প্রায় দেড় কিলোমিটার দৃশ্যমান হলো পদ্মা সেতু।
শুক্রবার সকাল সোয়া ৮টার দিকে এই স্প্যান বসানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন পদ্মাসেতু প্রকল্পের উপ-সহকারী প্রকৌশলী হুমায়ূন কবির। তিনি বলেন, কারীগরি ত্রুটির কারণে বৃহস্পতিবার তা বসানো সম্ভব হয়নি। তাই শুক্রবার সকাল সোয়া ৮টায় স্প্যানটির বসানোর মাধ্যমে জাজিরা প্রান্তে পদ্মাসেতুর দৃশ্যমান হলো ১ হাজার ২০০ মিটার।
তিনি আরও বলেন, মাওয়ার কুমারভোগ কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ডে নবম স্প্যানটি প্রস্তুত করে রাখা হয়েছিল। কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড থেকে (সুপার স্ট্রাকচার) ‘ ৬ডি ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্য ও তিন হাজার ১৪০ টন ওজনের স্প্যানটি নিয়ে বুধবার সকাল ৮টা ৫৫ মিনিটে জাজিরার উদ্দেশ্যে রওনা হয় তিন হাজার ৬০০ টন ধারণ ক্ষমতার ক্রেন তিয়ান।
এর আগে ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ৩৭ ও ৩৮ নম্বর পিলারের ওপর প্রথম স্প্যান, ২০১৮ সালের ২৮ জানুয়ারি ৩৮ ও ৩৯ নম্বর পিলারের ওপর দ্বিতীয় স্প্যান, ১১ মার্চ ৩৯ ও ৪০ নম্বর পিলারের ওপর তৃতীয় স্প্যান, ১৩ মে ৪০ ও ৪১ নম্বর পিলারের ওপর চতুর্থ স্প্যান, ২৯ জুন ৪১ ও ৪২ নম্বর পিলারের ওপর পঞ্চম স্প্যান, ২০১৯ সালের ২৩ জানুয়ারি ৩৬ ও ৩৭ নম্বর পিলারের ওপর ষষ্ঠ স্প্যান ও সর্বশেষ গত ২০ ফেব্রুয়ারি ৩৫ ও ৩৬ নম্বর পিলারের ওপর সপ্তম স্প্যান বসানো হয়। এছাড়া মাওয়া প্রান্তে ৪ ও ৫ নম্বর পিলারের ওপর একমাত্র স্প্যানটি বসানো হয়। আর শুক্রবার জাজিরার নাওডোবায় বসানো হলো আরেকটি স্প্যান। এ নিয়ে পদ্মা সেতুতে মোট স্প্যান বসলো নয়টি।
পুরো সেতুতে মোট পিলারের সংখ্যা ৪২টি। এতে স্প্যান বসবে ৪১টি। একটি থেকে আরেকটি পিলারের দূরত্ব ১৫০ মিটার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।