বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
নিজের শ্যালক হত্যায় জড়িত রফিকুল ইসলাম(৩০)কে আটক করেছে র্যাব। বুধবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নারায়নগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকা থেকে আটক করা হয় তাকে। বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে এবিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করা হয় র্যাব-১৪’র ভৈরব ক্যাম্পের পক্ষ থেকে। আটক রফিকুল ইসলাম ময়মনসিংহের নান্দাইলের মো: সমির উদ্দিনের ছেলে। নিহত কিশোর ইমন(১৩) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের বড়িকান্দি ইউনিয়নের বড়িকান্দি গ্রামের রবিউল্লা মিয়ার ছেলে। ২ রা মার্চ বড়িকান্দির জয়কৃষ্ণ বাড়ি এলাকার খাল থেকে ইমনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় তার আপন ভগ্নিপতি রফিকুল ইসলামকে আসামী করে হত্যা মামলা দেয়া হয়। যাতে ইমনকে শাসরুদ্ধ করে হত্যার অভিযোগ করা হয়। র্যাব-১৪’র অধিনায়ক লে: কর্নেল মোহাম্মদ এখতেখার উদ্দিন সংবাদ সম্মেলনে জানান, তারা এ মামলার ছায়া তদন্ত করেন। হত্যাকারীকে ধরতে নিরবিচ্ছিন্ন গোয়েন্দা নজরদারী চালায় র্যাব। ভৈরব ক্যাম্পের অধিনায়ক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রফিউদ্দীন মোহাম্মদ যোবায়ের ও সিনিয়র এডি চন্দন দেবনাথ এবং র্যাব হেডকোয়াটার্সের গোয়েন্দা শাখার সদস্যদের সমন্বয়ে একটি অভিযানিক দল গঠন করা হয়। দলটি প্রযুক্তির সহায়তায় রফিকুল ইসলামের অবস্থান সনাক্ত করে বুধবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নারায়নগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের সানারপাড় থেকে আটক করে। রফিকুলের সঙ্গে নবীনগরের মনিরা বেগমের ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে মানসিক ও শারিরীক নির্যাতন করে আসছে সে স্ত্রীকে। পাশাপাশি সে চাদাবাজি,চুরি,ছিনতাই ও নেশায় জড়িয়ে পড়লে কয়েক মাস আগে মনিরা তার বাপের বাড়িতে চলে আসে। এরজের ধরে স্ত্রীর ওপর প্রতিশোধ নিতে সে শ্যালককে হত্যা করে বলে র্যাব জানায়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সংবাদদাতা
শ্যালক হত্যায় জড়িত রফিকুল গ্রেফতার
নিজের শ্যালক হত্যায় জড়িত রফিকুল ইসলাম(৩০)কে আটক করেছে র্যাব। বুধবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নারায়নগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকা থেকে আটক করা হয় তাকে। বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে এবিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করা হয় র্যাব-১৪’র ভৈরব ক্যাম্পের পক্ষ থেকে। আটক রফিকুল ইসলাম ময়মনসিংহের নান্দাইলের মো: সমির উদ্দিনের ছেলে। নিহত কিশোর ইমন(১৩) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের বড়িকান্দি ইউনিয়নের বড়িকান্দি গ্রামের রবিউল্লা মিয়ার ছেলে। ২ রা মার্চ বড়িকান্দির জয়কৃষ্ণ বাড়ি এলাকার খাল থেকে ইমনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় তার আপন ভগ্নিপতি রফিকুল ইসলামকে আসামী করে হত্যা মামলা দেয়া হয়। যাতে ইমনকে শাসরুদ্ধ করে হত্যার অভিযোগ করা হয়। র্যাব-১৪’র অধিনায়ক লে: কর্নেল মোহাম্মদ এখতেখার উদ্দিন সংবাদ সম্মেলনে জানান, তারা এ মামলার ছায়া তদন্ত করেন। হত্যাকারীকে ধরতে নিরবিচ্ছিন্ন গোয়েন্দা নজরদারী চালায় র্যাব। ভৈরব ক্যাম্পের অধিনায়ক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রফিউদ্দীন মোহাম্মদ যোবায়ের ও সিনিয়র এডি চন্দন দেবনাথ এবং র্যাব হেডকোয়াটার্সের গোয়েন্দা শাখার সদস্যদের সমন্বয়ে একটি অভিযানিক দল গঠন করা হয়। দলটি প্রযুক্তির সহায়তায় রফিকুল ইসলামের অবস্থান সনাক্ত করে বুধবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নারায়নগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের সানারপাড় থেকে আটক করে। রফিকুলের সঙ্গে নবীনগরের মনিরা বেগমের ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে মানসিক ও শারিরীক নির্যাতন করে আসছে সে স্ত্রীকে। পাশাপাশি সে চাদাবাজি,চুরি,ছিনতাই ও নেশায় জড়িয়ে পড়লে কয়েক মাস আগে মনিরা তার বাপের বাড়িতে চলে আসে। এরজের ধরে স্ত্রীর ওপর প্রতিশোধ নিতে সে শ্যালককে হত্যা করে বলে র্যাব জানায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।