পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
রাশিয়া থেকে এস-৪০০ অস্ত্র ক্রয়ের চুক্তি থেকে তুরস্কের সরে আসার প্রশ্নই ওঠে না বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েপ এরদোগান। এস-৪০০ ক্রয় এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। মঙ্গলবার তুরস্কের এনটিভিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে দেশটির প্রেসিডেন্ট এ কথা জানান। এরদোগান বলেন, এস-৪০০ নিয়ে আর বিতর্কের সুযোগ নেই। রাশিয়া থেকে এই অস্ত্র কেনার বিষয়টি চূড়ান্ত হয়ে আছে। আমরা নিজস্ব প্রতিরক্ষা জোরদারের জন্য এটি কিনবই। তবে যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্যাট্রিয়ট কেনার বিষয়ে তুরস্ক আগ্রহী বলেও জানান এরদোগান। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র কখনও তার ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা প্যাট্রিয়ট বিক্রি করতে চাইলে আঙ্কারা তাদের কাছ থেকেও তা কিনবে। এই পথ খোলা রাখল আঙ্কারা। তবে সে জন্য পরিবেশ তৈরি করতে হবে। প্রসঙ্গত যুক্তরাষ্ট্র প্রথম থেকেই রাশিয়ার কাছ থেকে তুরস্কের এস-৪০০ কেনার চুক্তির বিপক্ষে। দেশটিকে এ সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের জন্য চাপও দিয়ে আসছে ওয়াশিংটন। তবে এরদোগান এর আগেও বলেছেন, তুরস্ক মার্কিন চাপের কাছে নতিস্বীকার করবে না। এর পর রাশিয়া থেকে ২০১৯-এর মধ্যেই এস-৪০০ আনার চুক্তি করে তুরস্ক। ২০১৮ সালের ২৬ মে এ বিষয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, এস-৪০০ কেনার ক্ষেত্রে তুরস্ককে বাধা দেয়ার কোনো অধিকার যুক্তরাষ্ট্রের নেই। ২০১৭ সালে তুরস্ক ও রাশিয়ার মধ্যে এস-৪০০ ক্রয়সংক্রান্ত চুক্তিটি সই হয়েছিল। রয়টার্স, আরটি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।