২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত মোটা হবেন ৪০০ কোটি মানুষ
২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত ওজন বা মোটা হবেন বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ। সংখ্যার বিচারে যা
হারপিস ভাইরাসের কারণে মুখে বিভিন্ন ধরণের আলসার দেখা যায়। হারপিস ভাইরাস আবার ৮ ধরণের হয়ে থাকে। হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস টাইপ-১ দিয়ে কোল্ড সোর বা জর ঠোসা হয়ে থাকে। কিন্তু শুধু আলসার বা জ্বর ঠোসা নয় বরং হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস টাইপ-১ দিয়ে অ্যালজাইমারস্ রোগ দেখা দিতে পারে। অ্যালজাইমারস্ রোগে মানুষের স্মৃতি ধীরে ধীরে হ্রাস পেতে থাকে। রোগী কোনো কিছু মনে করতে পারে না বরং দেখা যায় কোনো কিছু মনে করতে গেলে ভুলে গিয়েছে। বয়স্ক মানুষ যারা অ্যালজাইমারস্ রোগে আক্রান্ত তাদের ব্রেনে হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস টাইপ-১ পাওয়া গেছে। জেনেটিক কারণে যাদের ডিমেনসিয়া হতে পারে তাদের ক্ষেত্রে হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস টাইপ-১ অ্যালজাইমারস্ রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে থাকে। এসব ক্ষেত্রে বিভিন্ন পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায় এন্টিভাইরাল ওষুধ ডিমেনসিয়া থেকে রক্ষা করতে পারে। তাই শরীরে হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস টাইপ-১ থাকলে বা জ্বর ঠোসা দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসা নিতে হবে। চিকিৎসা না নিলেও জ্বর ঠোসা ভাল হয়ে যাবে। কিন্তু মনে রাখতে হবে হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস টাইপ-১ শরীরে থেকে যায়। এ ভাইরাসটি শরীরের নার্ভ সেলে সুপ্ত অবস্থায় থাকে। অনুকুল পরিবেশে প্রভাবক দ্বারা প্রভাবিত হয়ে এ ভাইরাসটি সতেজ অবস্থায় ফিরে আসে এবং শরীরে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি করে থাকে। তাই হারপিস ভাইরাস থেকে সবার সতর্ক থাকতে হবে।
ডাঃ মোঃ ফারুক হোসেন
মুখ ও দন্তরোগ বিশেষজ্ঞ
মোবাইল ঃ ০১৮১৭৫২১৮৯৭
ই-মেইল [email protected]
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।