বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
ওসমানীনগর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আনা মিয়ার বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় অস্ত্রসহ ৬ ডাকাত ও লুণ্ঠিত স্বর্ণালংকারসহ ২ জুয়েলারি ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গত শুক্র ও শনিবার পৃথক অভিযানে এদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হচ্ছে, সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার পূর্ব তিলক গ্রামের আবদুল কাইয়ুম (২৪), চক তিলক গ্রামের জুয়েল মিয়া(৪৫), বালাগঞ্জের আহমদপুর গ্রামের রাজু আহমদ(১৯), ওসমানীনগরের রবিদাস সোনারপাড়া গ্রামের সাব্বির আহমদ (২৪), কানাইঘাট উপজেলার জয়পুর গ্রামের ছয়ফুল আলম(৪০), বালাগঞ্জের সাদিকপুর গ্রামের হাজারি শিপর (২৮) এবং মৌলভীবাজারের এনআরবি জুয়েলার্সের সত্যজিত দাস ও নাসির খান। এ সময় ৩টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ৪ রাউন্ড গুলিসহ ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত অস্ত্র এবং একটি অটোরিকশা উদ্ধার করা হয়। ডাকাতদের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদি হয়ে অস্ত্র আইনে জগন্নাথপুর ও ওসমানীনগ থানায় পৃথক দৃটি মামলা দায়ের করেছে। গতকাল শনিবার ৪ ডাকাতকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে এবং বাকি ৪ জনকে আজ রবিবার প্রেরণ করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গতকাল শনিবার বিকেলে সাংবাদিকদের প্রেস ব্রিফিংকালে ওসমানীনগর থানার ওসি এসএম-আল মামুন এ সব তথ্য জানিয়ে বলেন, ডাকাতির সাথে জড়িত আরো কয়েক জনের নাম পরিচয় পাওয়া গেছে এবং এদের দ্রুত গ্রেফতারের জন্য জোর তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
যুবলীগ সভাপতি মোঃ আনা মিয়া বলেন, পুলিশ খুব দ্রুত আমার বাড়িতে ডাকাতির ঘটনার সাথে জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেফতার করায় পুলিশের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ।
উল্লেখ্য, গত ৪ ফেব্রুয়ারি রাতে ওসমানীনগর উপজেলা যুবলীগ সভাপতি আনা মিয়ার বাড়িতে একদল ডাকাত হানা দিয়ে নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুঠে নেয়। এসময় ডাকাতদের আনাগুলিবিদ্ধসহ তার পরিবারের লোকজনকে মারপিট করে। এঘটনায় আনা মিয়া বাদি হয়ে অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।