পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
পাকিস্তান আবারো সফলতার সঙ্গে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ‘নসর’-এর পরীক্ষা চালিয়েছে। আর্মি স্ট্রাটেজিক ফোর্স কমান্ডের প্রশিক্ষণ মহড়ার অংশ হিসেবে এই ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করা হয়। বৃহস্পতিবার পাকিস্তান আইএসপিআর’র এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মহড়া চলাকালে ২৪ জানুয়ারি একটি ৪ মিসাইলের স্যালভো থেকে স্বল্প পাল্লার সারফেস-টু-সারফেস মিসাইল নিক্ষেপ করা হয়। আর ২৮ ও ৩১ জানুয়ারি করা হয় একক উৎক্ষেপণ। মহড়ার দ্বিতীয় অংশটি ছিলো ক্ষেপণাস্ত্রের এক্সট্রিম ইন-ফ্লাইট ম্যানুভারিবিলিটি পরীক্ষা করা। আইএসপিআর জানায়, এই ক্ষেপনাস্ত্র বর্তমানে পাকিস্তানের প্রতিবেশী দেশের [ভারত] হাতে থাকা যেকোন ব্যালিস্টিক মিসাইল ডিফেন্স ভেদ করতে সক্ষম। এমনকি ভবিষ্যতে সংগ্রহ করা হবে বা উন্নয়নের পর্যায়ে থাকা বিএমডি ভেদ করতে পারবে। জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ কমিটির চেয়ারম্যান জেনারেল জুবায়ের মাহমুদ হায়াত ও স্ট্রাটেজিক ফোর্স কমান্ডের সিনিয়র অফিসাররা এই উৎক্ষেপন পর্যবেক্ষণ করেন। সেনাবাহিনীর মিডিয়া শাখা আরো জানায়, পাকিস্তানের কৌশলগত প্রতিরোধ সামর্থ্য অর্জনের পথে আরেকটি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক অর্জিত হওয়ায় জেনারেল হায়াত অংশগ্রহণকারী সেনা, বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলীদের প্রশংসা করেন। ৭০ কিলোমিটার পাল্লার নসর একটি অত্যন্ত নিখুঁত লক্ষ্যেভেদী ক্ষেপনাস্ত্র ব্যবস্থা। পাকিস্তান ২০১৭ সালে তার বাহিনীতে এই ক্ষেপনাস্ত্র যুক্ত করে। এর প্রথম ট্রেনিং লঞ্চ হয় ২০১৭ সালের জুলাইয়ে। সেসময় সেনপ্রধান জেনারেল কমর জাভেদ বাজওয়া বলেছিলেন: [ভারতের] কোল্ড স্ট্রার্ট ডকট্রিনের উপর কোল্ড ওয়াটার ঢেলে দিয়েছে নসর। ২০১১ সালে পাকিস্তান এই কর্মসূচি শুরু করে। ভারতের কোল্ড স্ট্রার্ট ডকট্রিনের মোকাবেলায় একই কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। এসএএম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।