পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
বর্ণবাদী ও সন্ত্রাসী হামলা থেকে ইসলামী সংগঠন ও মসজিদকে নিরাপত্তা দেয়ার দাবি জানিয়েছে নেদারল্যান্ডসের মুসলমানেরা। রটারডামে গিলানি ফাউন্ডেশনের প্রধান ডাচ সরকারকে আক্রমণের বিরুদ্ধে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানান। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশটিতে ইসলাম ভীতিমূলক আক্রমণের ব্যাপারে উদ্বেগ বেড়েছে। মুসলমানেরা শুধু রাজধানী আমস্টারডামে নয় বরং দেশজুড়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রসার চায়। বর্ণবাদী হামলার পাশাপাশি পিকেকে সদস্যদের আক্রমণ থেকেও নিরাপত্তা চায় তারা। রটারডামে গিলানি ফাউন্ডেশনের প্রধান আলী দেদে তাস আনাদোলু এজেন্সিকে জানান যে, নামাজের জন্য মসজিদে আগমনকারীরা এবং ধর্মীয় প্রশিক্ষণের জন্য আসা শিশুরা উদ্বিগ্ন। তাস বলেন, ‘গত বছর আমাদের মসজিদে হামলার পর থেকে আমরা সব সময় উদ্বেগের মধ্যে আছি এবং যে কেউ যেকোনো মুহূর্তে মসজিদে কিছু ছুড়ে মারে কি না এই আশঙ্কায় থাকি।’ ডাচ সরকারকে আক্রমণের বিরুদ্ধে ‘কিছু ঘটা পর্যন্ত অপেক্ষা না করে’ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানান তিনি। তুর্কি প্রবাসী অরহান কেলস বলেন, ‘গত বছর মসজিদে আক্রমণের জন্য ডাচ সরকারের কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ না করাটা বর্ণবাদী দৃষ্টিভঙ্গি। সরকার নিরাপত্তাব্যবস্থাও জোরদার করেনি এবং এমনকি ভরসা জাগানো বিবৃতিও দেয়নি।’ কেলস বলেছেন : ‘ইহুদিদের ধর্মস্থানগুলো সারা দেশে সুরক্ষিত। আমরা কোনো ধর্মের বিরোধিতা করি না, তাদেরও সুরক্ষিত রাখতে হবে। আনাদোলু।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।