নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
১৯৮২-১৯৮৮সাল পর্যন্ত ছয় টেস্ট ও আট ওয়ানডে ম্যাচে আম্পারিং করা একজন আম্পায়ারকে সাধারণত মনে রাখার কথা না। কিন্তু ডতিওয়ালাকে ক্রিকেট বিশ্ব মনে রেখেছে অন্য কারণে। ক্রিকেট ইতিহাসের দ্বিতীয় ‘টাই’ টেস্টের আম্পায়ার ছিলেন দারা ডতিওয়ালা। তিনি গতকাল মুম্বাইয়ে নিজ বাড়িতে ৮৫ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
১৯৮২ সালে কানপুরে ভারত-ইংল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে আম্পায়ারিং ক্যারিয়ার শুরু করেন ডতিওয়ালা। ১৯৮৬ সালে চেন্নাইয়ে ভারত-অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার টাই হওয়া টেস্টটিতে আম্পায়ার ছিলেন তিনি। সেটি ছিলো টেস্ট ইতিহাসের দ্বিতীয় টাই ম্যাচ। টেস্ট ইতিহাসের দ্বিতীয় টাই ম্যাচের সাক্ষী হওয়াও জনপ্রিয় হন ডতিওয়ালা। এছাড়া ঐ ম্যাচে তার সঙ্গে থাকা আরেক আম্পায়ার ভি বিক্রমরাজু তার বিতর্কিত সিদ্ধান্তের কারণে আলোচিত হয়েছেন বেশি।
জয়ের জন্য অস্ট্রেলিয়ার ছুড়ে দেয়া ৩৪৮ রানের লক্ষ্যে শেষ ওভারে ভারতের দরকার ছিল ৪ রান। তাদের হাতে ছিলো মাত্র একটি উইকেট। অস্ট্রেলিয়ার স্পিনার গ্রেগ ম্যাথুসের প্রথম চার ডেলিভারি থেকে ৩ রান নিয়ে ম্যাচ টাই করেন ভারতের হয়ে ঐ সময় ক্রিজে থাকা রবি শাস্ত্রী ও মানিন্দার সিং কে। কিন্তু পঞ্চম বলে মানিন্দার সিং’কে বির্তকিত এলবিডব্লু দেন আম্পায়ার বিক্রমরাজু। এরপর আর কোন টেস্টে আম্পায়ারের দায়িত্ব পাননি বিক্রমরাজু।
১৯৮২ সালে ব্যাঙ্গালুরুতে শ্রীলংকার বিপক্ষে ওয়ানডেতে প্রথম আম্পায়ারিং করেন ডটিওয়ালা। আর ১৯৮৮ সালে কটকে ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচে শেষবারের মত ওয়ানডে ফরম্যাটে আম্পায়ারিং করেন তিনি। টেস্ট ফরম্যাটে তার শেষ ম্যাচ পরিচালনা ছিলো ১৯৮৭ সালে। দিল্লিতে সেটি ছিলো ভারত-ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার টেস্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।