পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশে নিউরোস্পাইন জটিলতায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা নিয়ত বাড়ছে। এ সমস্যায় আক্রান্ত অনেক রোগীকে পক্ষাঘাতগ্রস্থ হয়ে জীবন-যাপন করতে হয়। অনেক রোগী শারীরিকভাবে অক্ষম হয়ে পড়েন। বুধবার (৩০ জানুয়ারি) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ডি ব্লকের ১১তলায় আইএনএম মিলনায়তনে নিউরোস্পাইন বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন ও ক্যাডাভেরিক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ডা. কনক কান্তি বড়–য়া।
তিনি বলেন, নিউরোস্পাইন বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন ও ক্যাডাভেরিক কর্মশালা সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকদের দক্ষতা যেমন বৃদ্ধি করবে তেমনই রোগীদের কল্যাণ সাধণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
নিউরোস্পাইন সোসাইটি অফ বাংলাদেশের সভাপতি প্রফেসর ডা. আবুল খায়ের এর সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি (গবেষণা ও উন্নয়ন) প্রফেসর ডা. মো. শহীদুল্লাহ সিকদার, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ডা. এম এ আজিজ, নিউরোসার্জারি বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. এটিএম মোশারেফ হোসেন। বিদেশী ফ্যাকল্টি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারতের অধ্যাপক পি. শরৎ চন্দ্র ও যুক্তরাজ্যের ক্রিস্টফার জন জারবার।
সম্মেলনের স্বাগত বক্তব্যে সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক সহযোগী অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হোসেন জানান, বাংলাদেশের চিকিৎসা পেশার কিংবদন্তী মরহুম প্রফেসর রশিদ উদ্দিন আহমেদের তত্ত্বাবধানে তৎকালীন আইপিজিএমআর-এ নিউরোসার্জারী চিকিৎসা শুরু হয়। পরবর্তীতে মরহুম প্রফেসর এ এইচ আহসান উল্লাহ, মরহুম প্রফেসর আতা এলাহী খান এবং মরহুম প্রফেসর এম এ কাদরী নিউরোসার্জারীকে সমৃদ্ধ করেন। ১৯৯৮ সালে প্রফেসর রশিদ উদ্দিন আহমেদ এবং বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ডা. কনক কান্তি বড়–য়া’র নেতৃত্বে এদেশে বাংলাদেশ সোসাইটি অফ নিউরোসার্জারী গঠিত হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।