পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
পাকিস্তানি নৌবাহিনীর হাতে অত্যাধুনিক যুদ্ধজাহাজ বিধ্বংসী শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র সিএম-৩০২ তুলে দিচ্ছে চীন। এই ক্ষেপণাস্ত্র হাতে পেলে সমুদ্রে ক্ষমতা বিস্তারের লড়াইয়ে নিজেদের সামর্থ্য অনেকটাই বাড়বে পাকিস্তানের। ২০০৬ সালে ভারতীয় নৌবাহিনীর হাতে ‘ব্রহ্মস’ ক্ষেপণাস্ত্র আসার পর থেকে সমুদ্রে পাকিস্তানের উপর যে আধিপত্য দেখানো সম্ভব হচ্ছিল, সেই ক্ষমতা অনেকটাই কমবে ভারতের, এমনটাই মত যুদ্ধ বিশেষজ্ঞদের। পাকিস্তানকে যে জাহাজ-বিধ্বংসী অস্ত্র দিচ্ছে চীন, তা অত্যাধুনিক চীনা ক্ষেপণাস্ত্র ওয়াই জে ১২-র সমগোত্রীয়। শব্দের থেকে তিন গুণ বেশি গতিতে এই ক্ষেপণাস্ত্র ছুটে যায় শত্রু জাহাজের দিকে। পাকিস্তানের হাতে যে অস্ত্রভান্ডার তুলে দিচ্ছে চীন, তার মধ্যে অন্যতম এই জাহাজ বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র। চীনের হুডং-জংঘুয়া জাহাজ-ডকে এখন বানানো হচ্ছে এই যুদ্ধাস্ত্র। এই মুহূর্তে ভারতের হাতে যে ‘ব্রহ্মস’ ক্ষেপণাস্ত্র আছে, তার সঙ্গে বিভিন্ন দিক দিয়েই তুলনীয় এই সিএম-৩০২। ভারতের কাছে এই পাকিস্তানি ক্ষমতা বৃদ্ধি উদ্বেগের। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, কত দূরত্বে আঘাত হানছে তা নয়, কী গতিতে আঘাত হানছে, এটাই বিশেষত্ব ওয়াই-জে ১২ ক্ষেপণাস্ত্রের। ৩০০ কিলোমিটার দূরত্বের লক্ষ্যবস্তুতে শব্দের তিন গুণ দ্রুতগতিতে আঘাত হানতে পারে এই ক্ষেপণাস্ত্র। সামরিক পরিভাষায় যাকে বলা হয় মাক থ্রি। কোনো কোনো বিশেষ ক্ষেপণাস্ত্র মাক ফোর ক্ষমতা সম্পন্ন বলেও জানাচ্ছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম। চীনের বানানো বিভিন্ন য্দ্ধুাস্ত্রের মধ্যে যুদ্ধজাহাজ বিধ্বংসী এই ক্ষেপণাস্ত্র অন্যতম ভয়ঙ্কর বলেই দাবি তাদের। এবিপি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।