পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মারা গেলেন উপমহাদেশের প্রখ্যাত সাহিত্যিক দিব্যেন্দু পালিত। গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁর মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর।
ভারতের সাহিত্য অ্যাকাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত এই লেখক কর্মজীবন শুরু করেন সাংবাদিক হিসেবে। একাধিক ইংরেজি ও বাংলা সংবাদপত্রে সাংবাদিকতা করেন তিনি। ভারতের ‘সংবাদ প্রতিদিন’-এর সঙ্গেও দীর্ঘদিন ধরে যুক্ত ছিলেন তিনি। বিজ্ঞাপন জগতেও একসময় কাজ করেন তিনি। মাত্র ১৬ বছর বয়সে, ১৯৫৫ সালে লেখক হিসেবে দিব্যেন্দু পালিতের আত্মপ্রকাশ। সে সময় একটি বিখ্যাত দৈনিক কাগজে প্রকাশিত হয় তাঁর লেখা গল্প ‘ছন্দপতন’। এরপর তিনি লেখেন, ‘সেদিন চৈত্রমাস’, ‘উড়ো চিঠি’, ‘বৃষ্টির পরে’, ‘সিন্ধু বারোঁয়া’, ‘অন্তর্ধান’, ‘মৌন মুখর’, ‘হঠাৎ একদিন’-এর মতো উপন্যাস। এছাড়া ‘চিলেকোঠা’, ‘নামতে নামতে’-র মতো অনেক ছোটগল্পও লেখেন তিনি। শুধু গল্প বা উপন্যাস নয়, কবি হিসেবেও জনপ্রিয় ছিলেন তিনি। তাঁর ‘আত্মীয়’, ‘অপেক্ষা’-র মতো কবিতা আজও জনপ্রিয়।
প্রবাদপ্রতিম এই সাহিত্যিক ১৯৮৪ সালে আনন্দ পুরস্কার পান। ১৯৯০ সালে ‘ঢেউ’ উপন্যাসের জন্য পান বঙ্কিম স্মৃতি পুরস্কার। ১৯৯৮ সালে সাহিত্য অ্যাকাডেমি পুরস্কার পান ‘অনুভব’ উপন্যাসের জন্য। তাঁর লিখিত ‘অন্তর্ধান’ উপন্যাসের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে চলচ্চিত্র।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।