Inqilab Logo

শনিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বন্য পাখিদের সংরক্ষণ করুন

চিঠিপত্র

| প্রকাশের সময় : ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:০৩ এএম

পাখ-পাখালি প্রকৃতিতে দেয় প্রাণ। রক্ষা করে পরিবেশের ভারসাম্য। কারণে বা অকারণে হোক। নির্বিচারে বৃক্ষ নিধন হচ্ছে তথাকথিত উন্নয়নের নামে। অথচ বৃক্ষরোপণ হচ্ছে না বললেই চলে। বনাঞ্চল উজাড় হয়ে যাচ্ছে। পাখি কোথায় থাকবে? ওদের আবাসস্থল ধ্বংস করা হচ্ছে। বাংলাদেশে ৩৮৮ প্রজাতির দেশীয় পাখি রয়েছে। অতিথি পাখি আসে প্রায় ২৫০ প্রজাতির। সব পাখির জীবন বিপন্ন। বিষ টোপ পেতে, জাল ফেলে অতিথি পাখি ধরা হচ্ছে। বাজারে চোখের সামনে বিক্রি হচ্ছে। এখন আর আগের মতো অতিথি পাখি আসে না। আইন আছে। বাংলাদেশে দ্য ফরেস্ট অ্যাক্ট-১৯২৭ কার্যকর আছে। বন্য প্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইন-২০১২ নামে একটি আইন আছে। বন্য প্রাণী ধরা এবং বিক্রি দন্ডনীয় অপরাধ। ছয় মাসের জেল-জরিমানার বিধান আছে। আমরা নামেই সচেতন। সুযোগ পেলে অতিথি পাখি ধরছে। বন্য প্রাণী ধরছে। তারা এ দেশেরই মানুষ। আমাদের চোখের সামনে তারা অপকর্ম বরছে। আমরা তাদেরকে পুলিশে ধরিয়ে দিই না কেন? এই দায়িত্বজ্ঞানহীনতার মানে কী? পরিণাম কী? আমাদের ধ্বংস নয় কি? গাছপালা, পাখি না থাকলে প্রাকৃতিক বিপর্যয় নেমে আসবে। তাই স্থানীয় প্রশাসনকে আমরা সহায়তা করতে পারি। বন্য পাখি রক্ষার্থে সবার তৎপরতা কাম্য।
মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
মিরপুর, ঢাকা।



 

Show all comments
  • সিদ্দিকুর রহমান ৮ ডিসেম্বর, ২০২১, ৯:৫৮ পিএম says : 0
    আমি হাকালুকি হাওড় পাড়ে বসবাস করি ।বিভিন্ন ভাবে পাখি মারা হচ্ছে ।আমি কী আইনি সহায়তা পেতে পারি
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন