পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
সিরিয়ার হাজিন শহরে ইসলামিক স্টেটের (আইএস) ব্যবহৃত বলে কথিত একটি মসজিদ ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন জোট বাহিনী। শনিবার ধ্বংস করা মসজিদটি আইএসের কমান্ড ও কন্ট্রোল সেন্টার হিসেবে ব্যবহৃত হতো বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী। ইউফ্রেটিস (ফোরাত) নদীর পূর্ব পাশে আইএসের দখলে অবশিষ্ট যে ছিটমহলগুলো আছে তার মধ্যে হাজিন সবচেয়ে বড় শহর। আইএসকে নিশ্চিহ্ন করতে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত কুর্দি মিলিশিয়াদের নেতৃত্বাধীন বাহিনী সিরিয়ান ডেমোক্রেটিক ফোর্সেস (এসডিএফ) বেশ কয়েক মাস ধরে ওই এলাকায় লড়াই করছে। মার্কিন জোট বাহিনী জানিয়েছে, ভারী অস্ত্রে সজ্জিত আইএসের ১৬ যোদ্ধা মসজিদটিকে ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করছিল। এক বিবৃতিতে মার্কিন সামরিক বাহিনী বলেছে, “এই আক্রমণে ক্রমেই হুমকি হয়ে ওঠা ওই সন্ত্রাসীরা নিহত হয়েছে, এতে আইএসআইএসের (ইসলামিক স্টেট) আরেকটি প্রাণঘাতী অভিযান সক্ষমতাকে লড়াইয়ের ময়দান থেকে মুছে দেওয়া গেছে।” পূর্ব দিয়ের আল জোর প্রদেশে চালানো এই আক্রমণের মুখপাত্র লিলওয়া আল আব্দাল্লাহ শুক্রবার জানিয়েছেন, জোট বাহিনী শিগগিরই হাজিনের দখল নিবে। গত বছর রাশিয়া সমর্থিত সিরীয় সেনাবাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত এসডিএফের অভিযানের মুখে সিরিয়ায় নিজের দখলকৃত অধিকাংশ এলাকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে ইসলামিক স্টেট (আইএস)। রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।