নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
সিরিজের শুরুতে আলোচনা ছিল বাংলাদেশের ‘স্পিন কোয়াট্রেট’ নিয়ে। সিরিজ জুড়ে চলল তাদেরে রাজত্ব। সিরিজ শেষে সেই চার স্পিনারের সৌজন্যেই বাংলাদেশের নাম লেখা হয়ে গেল টেস্ট ইতিহাসে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে দুই ম্যাচে ৪০টি উইকেটই নিয়েছেন বাংলাদেশের স্পিনার। দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে প্রতিপক্ষের সবকটি উইকেটই স্পিনারদের শিকার টেস্ট ইতিহাসে এটিই প্রথম।
দুই ম্যাচের সিরিজে স্পিনারদের আগের সবচেয়ে বেশি উইকেটের রেকর্ডও ছিল বাংলাদেশের। ২০১৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ থেকে দেশের মাটিতে টার্নিং উইকেট বানিয়ে টেস্ট জয়ের কৌশল নিয়েছে বাংলাদেশ। সেই সিরিজে বাংলাদেশের স্পিনাররা নিয়েছিল ৩৮ উইকেট।
এবার ৪০ উইকেট ভাগাভাগি করে নিয়েছেন ৪ স্পিনার। প্রথম টেস্টে মেহেদী হাসান মিরাজ নিয়েছিলেন ৩ উইকেট। দ্বিতীয় টেস্টে ১২ উইকেট নিয়ে মিরাজ সিরিজ শেষ করেছেন সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি হয়ে। নিয়েছেন মোট ১৫ উইকেট। বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলাম নিয়েছেন ১০টি। আরেক বাঁহাতি স্পিনার অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের শিকার ৯ উইকেট। স্পিন চতুষ্টয়ের নবীনতম সদস্য নাঈম হাসান নিয়েছেন ৬ উইকেট।
আগের দিন বিকেলে ছিল তিনটি। গতকাল তৃতীয় দিন সকালে চারটি। মেহেদী হাসান মিরাজের স্পিনে ভেঙে পড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং। মিরপুর টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৭ উইকেট নিয়ে এই অফ স্পিনার নাম লেখালেন রেকর্ড বইয়ে। এক ইনিংসে ৭ উইকেট বাংলাদেশের হয়ে এর আগেও নিয়েছেন ৩ জন। তবে অফ স্পিনে ৭ উইকেট শিকারি প্রথম বোলার মিরাজই। বাংলাদেশের হয়ে ৭ উইকেট নেওয়া আগের তিন বোলারই বাঁহাতি স্পিনার-এনামুল হক জুনিয়র, সাকিব আল হাসান ও তাইজুল ইসলাম।
অফ স্পিনার হিসেবে আরেকটি জায়গাতেও মিরাজের নাম এখন সবার ওপরে। ৫৮ রানে নিয়েছেন ৭ উইকেট। বাংলাদেশে কোনো অফ স্পিনারের সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড এটিই। গত বছর চট্টগ্রামে অস্ট্রেলিয়ান অফ স্পিনার নাথান লায়নের ৯৪ রানে ৭ উইকেট ছিল আগের সেরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।